500 Days Of Summer - সিনেমার সম্পূর্ণ গল্পটি বাংলায় পড়ুন || Bangla Love Story ||
|
Bangla romantic love stories |
আজকের এই গল্পটা বিশেষ করে তাদের জন্য.. যারা জীবনে একজনের ভালোবাসা নিয়েই পরে থাকে! এবং সারাজীবন একজনের স্বৃতি আকড়ে থাকে। এই গল্পটা পড়ার পর আপনি বুঝে যাবেন যে, জীবন মানে কি? এবং জীবনে কারোর আসা - যাওয়া নিয়ে আমাদের পরে থাকা উচিৎ কিনা।
এই গল্পটা পড়লে বোঝা যায় - যে প্রেম - ভালোবাসা আসলে কি জিনিস! প্রেম- ভালোবাসা টা কার দিক থেকে কেমন হয়, তার কিছু টা এই গল্পে বোঝানোর চেষ্টা করা হয়েছে।
এই গল্পের শুরু হয় টম নামের একটি ছেলেকে দিয়ে। টম হল এমন একটি ছেলে, যার মনেহয়- জীবনে ভালোবাসা টাই সব। যখন টমের জীবনে কোনো মেয়ে আসবে! তখন তার জীবনের সমস্ত সুখ চলে আসবে। টমের এটাই মনেহয়, যে আজ যে তার জীবন টা অন্য ছেলেদের মতো রঙ্গিন নয়! তার একমাএ কারণ হল, - টমের কোনো প্রেমিকা নেই।
আর টম এই কথাটা নিয়েই সবসময় ভাবতে থাকে।
টম একটি কোম্পানি তে কার্ড রাইটার হিসেবে কাজ করে। কিন্তু টমের আসল স্বপ্ন হল একজন বড় Architect হওয়া। Architect না হওয়া পযর্ন্ত টম এই কাজটা করে যেতে চায়।
এখানে টমের লাইফ কোনো রকম ভাবে চলে। কোনো ভালোবাসা বা ফুর্তি তার মনে নেই।
কিন্তু এরপর হটাৎ একদিন টম যেখানে চাকরি করে, সেখানে একটি মেয়ে আসে। মেয়েটির নাম সামার (Summer )।
যখন টম প্রথমবার সামারকে দেখে., তখনই তার সামার কে ভালো লেগে যায়। আর টমের মনে হতে থাকে -- এই সেই মেয়ে! যাকে টম এতদিন ধরে খুজছিল! সামারকে দেখার পর ই টমের মনে তার জন্য ভালোবাসা জেগে উঠে। যা এখন সামারকে না বলতে পারলেও, পরে টম ঠিক তার মনের কথাটা বলবে।
সামার এই কোম্পানিতে, বসের Assistant হিসেবে কাজ করতে আসে। প্রথম দিন টম সামারের সাথে কোনো কথাবার্তা বলে না। কিন্তু মনে মনে কথা বলার ইচ্ছে হয়তো ছিল।
কিন্তু পরদিন টম যখন লিফট -এ থাকে, তখন সামার সেখানে আসে। এবং এই প্রথম এদের দুজনের মধ্যে কথা হয়। আর এই কথা থেকেই এদের বন্ধুত্ব শুরু হয়। ধীরে ধীরে এদের দুজনের বন্ধুত্ব গভীর হতে থাকে। আর টমের মনে সামারের প্রতি ভালোবাসাটাও ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে।
একদিক টম, তার একজন বন্ধু ও সামার একটি নাইট ক্লাব এ যায়। এখানে টম সামারের কাছে জানতে চায় যে - তার কাছে লাভ মানে কি? আর তার কোনো বয়ফ্রেন্ড আছে কিনা?
এই প্রশ্নের উওরে সামার টমকে বলে যে-, তার কোনো বয়ফ্রেন্ড নেই! আর সে কোনো বয়ফ্রেন্ড চায়না! তার কাছে বন্ধুত্ব হল সবকিছু! ভালোবাসার আলাদা কোনো সম্পর্ক তার ভালো লাগেনা।
কিন্তু টম হল এর সম্পূর্ণ আলাদা। টমের কাছে ভালোবাসা মানেই সব। তার কাছে বন্ধুত্ব ও ভালোবাসা সম্পূর্ণ আলাদা জিনিস।
সেদিন যখন তারা বাড়িতে ফিরছিল, তখন টমের সেই বন্ধু নেশার ঘোরে সামার কে টমের মনের কথাটা বলেফেলে। সামার টমকে জিগ্যেস করে, - তুমি কি আমাকে সত্যি পছন্দ করো?
এর উওরে টম বলে - হ্যাঁ!
সামার আবার প্রশ্ন করে - এটা কি বন্ধু হিসেবে পছন্দ?
টম বলে - হ্যাঁ! এটা বন্ধু হিসেবে পছন্দ করা!
টম এখানে সামার কে তার মনের কথাটা প্রকাশ করে না। কারণ টম বুঝে গেছে যে সামার কোনো সম্পর্কে জড়াতে চায়না। তাই টম যদি তাকে তার মনের কথাটা বলেও দেয়! তাহলেও সামার তার সাথে প্রেমের সম্পর্কে জড়াবে না। তাই টম তার মনের কথাটা প্রকাশ করতে ভয় পায়।
- সেদিন টম সামার কে বন্ধু হিসেবে পছন্দ করার কথা বললেও, তার কয়েকদিন পর এক আশ্চর্য ঘটনা ঘটে। যখন এরা দুজন এদের অফিসের জেরক্স রুমে তাদের কাজে ব্যস্ত থাকে, তখন সামার হঠাৎ করেই টম কে কিস(kiss) করে। টম এতে অবাক হয়ে যায়।
কিন্তু অবাকের চাইতে সে বেশী খুশি হয়। কারণ টম এটাই চেয়েছিল, যে সামার তার গার্লফ্রেন্ড হোক।
কিন্তু সামার টমকে আগেই বলেছিল যে কোনো সম্পর্কে জড়াতে চায়না। কিন্তু সামার যখন টম কে কিস করে, তখন টমের মনেহয় যে সামার তাকে মিথ্যে বলেছিল।
আর এরপর টম ও সামারের বন্ধুত্ব বা প্রেম আস্তে আস্তে বাড়তে থাকে।
তারা একসাথে ঘুরে বেড়ায়! একসাথে সিনেমা দেখে, এবং একসাথে নাইট ক্লাবে ঘুরতে যায়। টমের মনে দিনের পর দিন সামারের প্রতি ভালোবাসা বাড়তে থাকে। কিন্তু টম সামার কে তার মনের কথা বলেনা। কারণ টমের মনেহয় যে, সামার তার সাথে এমন ভাবে মেলামেশা করে, যা একমাএ তার প্রেমিকাই করতে পারে। আর সামার ও তাকেই ভালোবাসে! তাই আলাদা করে বলার কোনো প্রয়োজন এখন নেই।।। তাদের মধ্যে যা কিছু চলছে! আর যেভাবে চলছে! তাতে এরা দুজনেই খুশি।।
-একদিন টম সামার কে জিগ্যেস করে, তাদের মধ্যে যেই সম্পর্কটা এখন আছে! সেটা কি ভালোবাসার সম্পর্ক? নাকি শুধুমাত্র বন্ধুত?
-সামার টমকে বলে - আমি জানিনা! আর আমি কোনো প্রেমের সম্পর্ক চাইনা। আমি তোমাকে লাইক করি.. আর এখন যা কিছু আমরা করছি! তাতে আমি খুশি! তুমিও কি এতে খুশি?
- টম সামারের কথায় হ্যাঁ বলে।
- আর এখানে টম আবারও ভাবতে থাকে, যে সামার ও তার সম্পর্কটা বন্ধুত্বের থেকেও বেশি কিছু।
- কিন্তু টমের এই ধারণা খুব তাড়াতাড়ি ভুল হিসেবে প্রমান হয়।
- একদিন টম ও সামার "The Graduate" মুভিটা দেখতে যায়। কিন্তু মুভি দেখতে দেখতে হঠাৎ করেই সামার কান্না করে দেয়। সামার কে কাঁদতে দেখে টম তাকে নিয়ে বেরিয়ে আসে। টম সামার কে তার কান্নার কারণ জিগ্যেস করে, এতে সামার তার কারণ হিসেবে সেই মুভিকে দায়ী করে।
- সে বলে যে, মুভির জন্য আমি ইমোশনাল হয়ে পরি। তাই আমার কান্না চলে আসে।
- এরপর সামার বাড়ি ফিরতে চায়। কিন্তু তাতে টমের মন খারাপ হয়ে যায়। টম সামারের সাথে আরও একটু সময় কাটাতে চায়।
- তাই টম সামারকে একটা রেস্টুরেন্টে যেতে বলে।
- রেস্টুরেন্টে যখন তারা কেক অর্ডার করে, তখন সামার সেই কেক খাওয়া আগেই টমকে কিছু বলতে শুরু করে।
- সামার এখানে তাদের সম্পর্কটা নিয়ে আলোচনা শুরু করে।
- সামার টমকে বলে যে, আমাদের মধ্যে কি হচ্ছে বা চলছে! তা আমি জানিনা।
- আমাদের মধ্যে কি সম্পর্ক তা আমি বুঝতে পারছি না.. আমরা ভালো বন্ধ নাকি তার থেকেও বেশি কিছু.. সেটা আমি বুঝতে পারছি না!
- আর সামার বলতে বলতে তাদের মধ্যে সব সম্পর্ক শেষ করে! সেখানে থেকে চলে যায়।
-
-টম এই ঘটনায় একদম অবাক হয়ে যায়। টম যাকে এত ভালোবাসে! সে যে এরকম কিছু করবে.. তা হয়তো টম স্বপ্নেও ভাবতে পারেনি।
- কারণ টমের মনে হত যে সামারও তাকে ভালোবাসে! তো সে কিভাবে এরকম কিছু করবে।
- এটা যেমন টমের জন্য খুবই কষ্টের। ঠিক তেমনিই এই ঘটনা টমের জন্য একটা বড়ো শিক্ষা।
- টমের আগেই বোঝা উচিত ছিল! যে সামার কোনো আলাদা সম্পর্ক চায়না! তাই টম সামারের সম্পর্কে যা ভাবতো,তা টমের দিক থেকেই। সামার কখনো তাকে এটা বলেনি.. যে সামার তাকে ভালোবাসে।
- এটা শুধুমাত্রই টমের ভুল ছিল!
- সামারের চলে যাওয়ার পর টম নিজেও সেই অফিস ছেড়ে দেয়। টম সারাদিন সামারের ভাবনায় ডুবে থাকে।
- টম এখনো পযর্ন্ত এটা বুঝতে পারে না! যে সামার কেন তার সাথে এরকম করলো।
- যদি তাদের মিলন সম্ভব ই ছিল না ! তাহলে সামার টমের জীবনে কেন এসেছিল? আর কেনই বা তাদের বন্ধুত্ব হয়েছিল?
- এসব প্রশ্নের উওর টমের কাছে নেই! কিন্তু এসব প্রশ্নের উওর হয়তো সময়ের কাছে আছে।
- আর সময় ঠিক একদিন টমের প্রশ্নের জবাব দেবে।
- এরপর একদিন টম একটি বাসে করে যেতে থাকে। আর এখানে হটাৎ করেই সামারের সাথে দেখা হয়ে যায়। টম সামারকে দেখে খুব খুশী হয়ে পরে। আর এরপর টম ও সামার আবার একসাথে সময় কাটাতে থাকে। টমের জীবনে আবার সেই খুশিটা ফিরে আসে, - যা বেশ কয়েকদিন আগে ছিল.. আর সামারের চলে যাওয়ার পর টমের জীবন থেকে চলে গিয়েছিল।
- কিন্তু এখন টমের জীবনে সেই খুশীটা আবার ফিরে এসেছে।
- কিন্তু টমের এই সুখ খুব বেশিদিনের জন্য টেকে না! একদিন সামার টমকে তার বাড়িতে আসতে বলে।
- কারণ সামারের বাড়িতে একটি পার্টি আছে।
- তাই টমকে সেখানে আসতে হবে.. সামারের কথায় টম প্রথম প্রথম না করে.. কিন্তু পরে টম রাজি হয়ে যায়।
- পরদিন যখন টম সামারের বাড়িতে যায়, তখন টমের অবস্থা খারাপ হয়ে যায়। টম ভেবেছিল সামার তাকে কোনো সাধারণ পার্টতে ইনভাইট করেছে..
- কিন্তু সামার টম কে তার বিয়ের Engagement Party তে ডেকেছে! কারণ টম সামারের একজন ভালো বন্ধু!
- টম সামারের এই অবস্থা দেখে সেখান থেকে চলে আসে। টম নিজেকে আর সামলাতে পারে না!
- টম ভেবেছিল এবার হয়তো সে আগের মতো হ্যাপি থাকবে! কিন্তু এখানে তার পুরো স্বপ্নটাই নষ্ট হয়ে যায়। আর এরপর টম আবারও সেই একই কষ্ট পেতে থাকে..যা কয়েকদিন আগে ভোগ করতে হয়েছিল!!
-
- টম সামারের বিয়ের পর একদম ভেঙ্গে পরে..
- টম সামারকেই তার জীবনের সব মনে করতো..
- কিন্তু এখন সামার তার কাছে নেই! এখন টম ও সামার সম্পূর্ণ আলাদা।।।
- টম সামারের চিন্তায় এতটাই ভেঙ্গে পরে! যে টম নিজের আসল স্বপ্নটাও ভুলে যায়!
- টম যে একজন বড়ো Architect হতে চায়! সে সেটাও এখন ভুলে গেছে.. তার জীবনের লক্ষ্যটাই হয়তো এখন হারিয়ে গেছে।
- টমের এরকম অবস্থা দেখে তার বোন তাকে- সামারের বিষয়ে বোঝায়... আর টমের বোন টমকে বলে যে, সামারের সাথে তোমার যা যা ভালো হয়েছিল তা ভুলে যেওনা.. তুমি শুধুমাত্র সেই ঘটনা গুলো ভুলে যাও! যা তোমার সাথে খারাপ হয়েছিল..
- আর সামারের কথা ভুলে নিজের স্বপ্ন নিয়ে এগিয়ে যাও।
- টম তার বোনের কথাটার মানে বুঝতে পারে..আর টম নিজে এটাও বোঝে! যে সে যদি এখন হ্যাপি থাকতে চায়! তাহলে তাকে আগে তার স্বপ্ন টাকে পূরণ করতে হবে! আর স্বপ্নটা পূরণ করতে হলে, তাকে সামারের কথা ভুলতে হবে!
- আর টম এরপর সেটাই করে!
- টম নিজের পড়াশুনা শুরু করে। আর এরপর টম তার ডিগ্রী পেয়ে যায়।
- আর এরপর টমের স্বপ্ন পূরণের রাস্তায় সে চলে আসে।
- টম একটি কোম্পানি তে ইন্টারভিউ দিতে আসে..
- এখানে কিছুক্ষণ বসে থাকার পর, এখানে আরও একটি মেয়ে আসে.. আর এই মেয়েটিও তার চাকরির জন্য এসেছে।
- টম মেয়েটিকে "হাই বলে.. আমি আশা করছি যাতে তুমি এই চাকরি ট না পেয়ে যাও।
-
- মেয়েটিও টমকে বলে- আমিও সেটাই আশা করবো। যাতে তুমি চাকরি টা না পেয়ে যাও.. আর আমি চাকরি পেয়ে যাই।
- এরপর টম আর মেয়েটি আরও নানান কথা বলতে থাকে।
- আর কিছুক্ষণ পরেই টমের ডাক আসে.. আর টম তার ইন্টারভিউ দিতে যেতে থাকে..
- আর এখনই টম তার সব প্রশ্নের উওর পেয়ে যায়.. যে কেন সামার তাকে ছেড়ে চলে গিয়েছিল..
- টম এটা বুঝতে পারে..যে কেউ কারোর জন্য নয়..
- সবাই নিজের ভাগ্য নিয়ে আসে! আর প্রেম ভালোবাসা শুধুমাত্র সময়ের সাথে সাথে পাল্টে যায়। আমাদের কাউকে ভালো লাগা বা ভালোবাসা! এটাও শুধুমাত্র সময়ের খেলা।।
- টম এসব ভাবতে ভাবতে সেই মেয়েটার কাছে আসে। আর টম মেয়েটাকে বলে -
- তুমি কি আমার সাথে কফি শপে যাবে?
- মেয়েটি প্রথমে না করে! কিন্তু পর মেয়েটি বলে
- ঠিক আছে! আমি আমার ইন্টারভিউ এর পর তোমার সাথে দেখা করবো।
- আর এরপর টমের মুখে হাসি ফুটে ওঠে।
- আর এরপর টম মেয়েটিকে বলে - হাই! আমার নাম টম হ্যানসন।
- এরপর মেয়েটি টমকে বলে - হ্যালো! আমার নাম অটাম ( Autumn )।
- আর এরপর টম তার হাসির সাথে ইন্টারভিউ দিতে চলে যায়।
- আসলে এই গল্প টা টম হ্যানসনের সেই 500 দিন! যা সে সামারের সাথে কাটিয়েছিল।
- আর এই 500 দিনে টম বিভিন্ন জিনিস বুঝতে পেরেছিল।
- টম ভাবতে যে সামার ই তার জীবনের সব। তার প্রথম ভালোবাসা!
- টম তার জীবনে ভালোবাসা টাকেই সব মনে করতো! কিন্তু সামারের সাথে দেখা হওয়ার 500 দিনের দিন টম বুঝতে পারে, যে ভালোবাসা কিছুই নয়! এটা জীবনের একটা অংশ মাএ! যা সময়ের সাথে সাথে অনেক কিছু শিখিয়ে দেয়।
- টমের জীবনের প্রথম মেয়েটির নাম সামার ( Summer )..
- আর সামারের বিয়ে হয়ে যাওয়ায় পর, ও টমের ইন্টারভিউয়ের সময়ে যে মেয়েটির সাথে টমের দেখা হয়, তার নাম অটাম( Autumn)।
- সময় স্থির থাকেনা! সময় পাল্টাবেই।
- আর সময়ের সাথে সাথে আমাদের জীবনের মানুষ গুলোও পাল্টাবে।
- বতর্মান সময় খারাপ থাকলে তা নিশ্চিত পাল্টাবে। আর নতুন সময় নিশ্চয়ই আসবে।
- এর মানে হল এই -যে জীবনে কারোর আসা- যাওয়া টা স্বাভাবিক। কেউ যদি আমাদের ছেড়ে চলে যায়! তাহলে তার কথা ভুলে যাওয়াই ভালো।
- যে চলে গেছে! সে আর আসবে না! কিন্তু কেউ হয়তো আছে! যার সাথে এখনো আমাদের দেখাই হয়নি।
- সময় পাল্টে যায়! আর তার সাথে সাথে আমাদের জীবন ও পাল্টে যায়।
---×××××××××÷ DISCLAIME÷÷÷÷÷÷÷××××××
إرسال تعليق