The Green Mile
আজকের সিনেমার গল্পটা একদম আলাদা। এই সিনেমার শেষের দিকটা দেখলে আপনার চোখে জল চলে আসবে! শেষের দিকটা সত্যিই অদ্ভুত।
সিনেমার শুরুতে ওল্ডেজ হোমের সিন দেখানো হয়, এখানে একজন বয়স্ক লোককে দেখানো হয়, যার নাম পল এজগম।
পল এজগম রোজ সকালে ওল্ডেজ হোম থেকে লুকিয়ে লুকিয়ে বাইরে যায়, যদিও কাউকেই ওল্ডেজ হোম থেকে বাইরে যেতে দেওয়া হয় না..
কিন্তু তবুও পল প্রতিদিন এখান থেকে বাইরে যায়, এবং বাইরে যাওয়ার পর পল পাহাড়ের একটি পুরোনো ভাঙ্গা ঘরের বাইরে যায়, এবং এই ঘরের বাইরে থেকে পল ঘরের ভিতরে কিছু একটা জিনিস দেখার চেষ্টা করতে থাকে, যা পল প্রতিদিন করে।
এখানে পল কি দেখতে চাইছে তা আপনারা গল্পের শেষের দিকে জানতে পারবেন।
পল সেই ঘরের দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকার পরে ওল্ডেজ হোমে ফিরে আসে। এখানে অনেক বয়স্ক লোক মিলে ফিল্ম দেখতে থাকে, এবং ফিল্ম দেখতে দেখতে পল ইমোশনাল হয়ে পরে।
পল ইমোশনাল হয়ে পরায় তার বন্ধু অ্যালি তাকে সেই ঘর থেকে অন্য ঘরে নিয়ে যায়।
এখানে অ্যালি পলকে জিগ্যেস করেন যে পল কেন ইমোশনাল হয়ে পরেছিল।
এখানে পল অ্যালির প্রশ্নের উওর দেয়,
এবং এখান থেকে গল্প ফ্ল্যাশব্যাকে চলে যায়।
এই সময় টা হয় 1935। এই সময় পৃথিবী জুড়ে আর্থিক ব্যবস্থা খুবই খারাপ ছিল।
সবার কাছে কাজের অভাব ছিল। তাই কেউ নিজের কাজ হারাতে চাইতো না।
এখানে একটি জেলখানা দেখানো হয়। এখানে অনেক অপরাধীদের ধরে রাখা হয়, যাদের কয়েকদিন পরেই মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হবে।
এখানে এরপর পল কে দেখানো হয়, এই সময় পল একদম যুবক বয়সের থাকে। এই জেলখানায় পল গার্ড হিসেবে কাজ চাকরি করে। এখানে প্রথমেই দেখানো হয় যেখানে পল ওয়াশরুমে ইউরিন ত্যাগ করছে। এবং ইউরিন ত্যাগ করার সময় পলের অনেক কষ্ট হচ্ছে। কারণ পলের ইউরিনাল ইনফেকশন আছে। এরপর অন্য আরেকজন গার্ড ওয়াশরুমের বাইরে থেকে পলকে বলে যে বাইরে নতুন একজন অপরাধী এসেছে।
বাইরে একজন গার্ডকে দেখানো হয় যার নাম পারসি। পারসি একজন অপরাধীকে তার সাথে ধরে নিয়ে আসতে থাকে। এই নতুন অপরাধীর চেহারা দেখে সবাই তার দিকে তাকিয়ে থাকে। কারণ এর চেহারা কোনো দ্বৈত এর সমান। তার শরীরের আকার বিশাল। দেখে মনেহয় যে কোনো বিশাল প্রানী হেঁটে যাচ্ছে।
পারসি তাকে ধরে নিয়ে যেতে থাকে। আর বলতে থাকে যে ডেড ম্যান হাটছে। আসলে পারসি ভালো মানুষ না, তার ব্যবহার খুবই খারাপ। এর জন্য বাকি গার্ডরাও পারসির ব্যবহারে তার ওপর রাগ হয়ে যায়।
পারসি আস্তে আস্তে সেই বিশাল আকৃতির মানুষ টিকে জেলখানার ভেতরে নিয়ে আসে। এবং সবাইকে বলে যে এর থেকে দুরে থাকো।
পল সেই বিশাল অপরাধীর সাথে কারাগারের ভিতরে যায় এবং সেই বিশাল আকৃতির অপরাধীর কাছে তার নাম জিগ্যেস করে।
এবং সে নাম বলে "জন কফি"। মানে সেই বিশাল আকৃতির মানুষটির নাম জন কফি।
যদিও জন কফির চেহারা এবং শক্তি অনেক, তবুও আর ব্যবহার একটা ছোট বাচ্চার মতো।
জন্য কফি পলকে জিগ্যেস করে যে রাতে কি এখানে লাইট অফ করা থাকে?
পল একটু অবাক হয়ে জবাব দেয় যে না,. এখানে সবসময় লাইট অন করা থাকে। আসলে জন কফি অন্ধকার দেখে খুব ভয় পায়.।। যেমন বাচ্চারা অন্ধকারে ভয় পায় ঠিক তেমন জন কফিও অন্ধকার দেখে ভয় পায়। তাই সে পলকে এই কথা জিগ্যেস করে।
এরপর পল যখন কারাগার থেকে বেরোবে,তখন জন কফি তার সাথে হাত মেলাতে চায়। কিন্তু পল প্রথমে ভয় পায়, কিন্তু পরে সে জন কফির সাথে হাত মেলায়।
যখন পল কারাগারের বাইরে চলে যায়, তখন জন কফি কাঁদতে কাঁদতে বলে "" আমি চেষ্টা করেছিলাম আটকে রাখার। কিন্তু আমি পারিনি.,.. কারণ অনেক দেরী হয়ে গিয়েছিল।
জন কফির এই কথায় পল এবং বাকি সব গার্ডরা কিছু বুঝতে পারে না। এবং তারা সেখান থেকে চলে যায়।
এরপর পল জন কফির ফাইল দেখে। এবং জানতে চায় যে জন কফির ইতিহাস কি? আর জন কফিকে কেন মৃত্যুর দন্ড দেওয়া হল..
এখানে গল্প টা আবার ফ্ল্যাশব্যাকে যায় আর দেখানো হয়, এক ব্যক্তি তার বাড়িতে এসে দেখে তার দুই মেয়েকে খুজে পাচ্ছিল না এবং তাই গ্রামের অনেক লোকজন নিয়ে তার মেয়েদের খুজতে থাকে।
এবং খুজতে খুজতে তারা সবাই জন কফিকে দেখতে পায়.. জন কফি সেই বাচ্চা মেয়ে দুটোর মৃতদেহ নিয়ে কাঁদতে থাকে আর বলতে থাকে যে " আমি থামাতে চেষ্টা করেছিলাম! কিন্তু পারিনি, কারণ অনেক দেরী হয়ে গিয়েছিল ..
কিন্তু জন কফিকে এই অবস্থায় দেখে সবাই জন কফিকে খুনি বলে মনে করে। এবং এই কারণেই জন কফিকে বিচারে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল।
এই ঘটনা জানার পর পল জন কফির সম্পর্কে জানতে পারে.. কিন্তু এখনো সবার জন কফির সম্পর্কে জানতে পারা বাকি ছিল।
পরদিন পল ও অন্য আরেকজন গার্ড কারাগারের ইলেকট্রিক চেয়ার পরিস্কার করতে থাকে। এখানে ইলেকট্রিক চেয়ারের দ্বারা অপরাধীদের মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়।
যখন পল ও তার সাথের গার্ড কাজ করছিল তখন অন্য একজন গার্ড হাসতে থাকে। তার হাসির আওয়াজ শুনে পল বাইরে আসে, এবং দেখে কাল কোটরি থেকে একটা ইদুর বাইরে এসেছে। সেই ইদুরকে একজন গার্ড একটা বিস্কুট এর টুকরো খেতে দেয় , আর সেই ইদুর বিস্কুটের টুকরো টা খাওয়ার পর কাল কোটরীর ভেতরে চলে যায়।
পল এবং বাকী গার্ডরা ভাবে , হয়তো সেই ইদুর কালকোটর ফুটো করে দেবে, তাই তারা সেই কাল কোটরের সমস্ত কিছু বাইরে বের করে ফেলে, কিন্তু তারা সেই ইদুরকে খুজে পায়না.।। তারা সবাই ভাবে ইদুর টা হয়তো চলে গেছে।
কিন্তু পরদিন সবাই আবার সেই ইদুর টিকে দেখতে পায়। আর তখন পারসি বলে সেই গার্ড ইদুর টাকে মারার চেষ্টা করে.. কিন্তু ইদুর টা পালিয়ে গিয়ে কাল কোটরির ভিতরে চলে যায়।
তখন পারসি সেই কাল কোটরির সব জিনিস বাইরে বের করে.. কিন্তু তাতেও সে ইদুর কে খুজে পাওয়া।
সে বেকার বেকার এত কষ্ট করেছে।
পরদিন যখন পল মিস্টার ডেল এর হাসির আওয়াজ পায়.. আর পল ও তার বন্ধুরা যখন মিস্টার ডেলের কারাগারের সামনে যায় তখন তারা সেই ইদুরটিকে দেখতে পায় যেটা তারা দুদিন আগে খোজাখুজি করেও ধরতে পারেনি।
মিস্টার ডেল তাদের বলে সে এই ইদুর টাকে নিজের পোষ্য বানিয়েছে। এখন সে এই ইদুরটার মালিক।
মিস্টার ডেল তার নাম দিয়েছে মিস্টার জিংগেলস।
পাসের কারাগার থেকে জন কফি মিস্টার ডেলকে বলে তোমার ইদুর টা খুব বুদ্ধিমান। এর তো সার্কাসে থাকা দরকার।
পরদিন পল কে জেলের ওয়ারডান যার নাম হেল, সে তাকে ডেকে পাঠায়। হেল পলকে বলে যে একজন নতুন অপরাধী জেলে আসতে চলেছে। যার নাম উইলিয়াম। উইলিয়াম খুব খারাপ একজন মানুষ..সে অনেক খুন ও ডাকাতি করেছে.. তাই তার ওপর করা নজর দিতে বলা হয়।
এদিকে হেল এর স্ত্রীর ব্রেইন টিউমার থাকে যেটা অপারেশন করে ঠিক করা যাবেনা,, আর এই জন্য হেল খুব চিন্তায় থাকে.. সে তার স্ত্রীকে এই বিষয়ে বলতেও পারেনা যে তার টিউমার আছে।
অন্যদিকে পল সেই নতুন অপরাধী উইলিয়াম এর অপেক্ষা করতে থাকে। আর তখনই পলের ইউরিনাল ইনফেকশন এর ব্যথা হতে থাকে । পলের ঠিক ভাবে দাড়িয়ে থাকতেও প্রবলেম হচ্ছিল। তখন জন কফি তাকে তার কাছে যেতে বলে। কিন্তু পল বলে এখন না, পরে।
তখন জন কফি পল কে সাবধানে থাকার কথা বলে।
কিছুক্ষণ পর কয়েকজন গার্ড উইলিয়াম কে ধরে আনার সময় উইলিয়াম তাদের ওপর হালমা করে। আর এই অবস্থায় পল তাদের সাহায্যে করতে গেলে উইলিয়াম পলের প্রাইভেট জায়গায় আঘাত করে।
আর এই আঘাতের ব্যথায় পল মাটিতে পরে যায়। সে কোনো রকমে উঠে দাড়ায়।
এখানে পারসি তাদের সাহায্যের জন্য থাকলেও সে উইলিয়াম কে দেখে ভয় পেয়ে যায়.. যে উইলিয়ামের ওপর হামলা করে কাউকেই বাচাতে পারেনা। কারণ সে একটা ভিতুর ডিম।
এরপর সেখানে অন্য আরেকজন গার্ড আসে। এবং সে উইলিয়াম এর মাথায় আঘাত করে উইলিয়াম কে কারাগারে বন্দি করে।
এদিকে পল তার ব্যথায় মাটি থেকে কোনো রকমে উঠে দাড়ায় । এবং পল যখন জন কফির সামনে যায় তখন জন কফি তার প্রাইভেট পার্টে হাত দিতে চেপে ধরে। আর পল তখন ব্যথা পেয়ে বলতে থাকে তুমি কি করছো। তখন কারাগারে লাইট টি অনেক বেশী উজ্জল হয়ে যায় আর একসময় সেই বাল্ব টি ভেঙ্গে যায়।
কিছুক্ষণ পরেই জন কফি পলকে ছেড়ে দেয় আর তার মুখ থেকে অনেক ব্যাকটেরিয়া বাইরে বেরিয়ে আসে। পল জনকে জিগ্যেস করে যে সে তার সাথে কি করেছে? জন কফি পলকে বলে যে আমি তোমাকে সাহায্যে করেছি। তোমার রোগ পুরোপুরি ঠিক হয়ে গেছে।
এরপর পল জন কফির সম্পর্কে আর কিছু জানার চেষ্টা করে। পল সেই উকিলের সঙ্গে দেখা করে যিনি আদালতে জন কফির কেস লড়েছিল। সেই উকিল পলকে বলে যে জন কফিকে কেউ চেনে না। এর আগে জন কফিকে কেউ দেখেনি। জন কফিকে সবার আগে সেখানেই দেখা যায় যেখান থেকে তার নামে কেস হয়েছিল।
সবাই ভাবে যে জন কফি কাজের খোঁজে এখানে এসেছিল। আর এখান থেকে তার এই অবস্থা।
এরপর সেই সময় চলে আসে যেদিন মিস্টার ডেলকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হবে। মিস্টার ডেল পল ও বাকি গার্ডদের বলে যে মিস্টার ডেলের মৃত্যুর পর মিস্টার জিংগেলস বা সেই ইদুর টার কি হবে।
তখন পল তাকে বলে যে আমরা মিস্টার জিংগেলস কে মাউস উইল পাঠিয়ে দেবো।
সেখানে এর কোনো অসুবিধা হবে না।
এরপর মিস্টার জিংগেলস যখন বাইরে বেরোয় তখন পারসি তাকে মেরে ফেলে... আর এতে মিস্টার ডেল কান্না করে., তখন জন কফি মিস্টার জিংগেলসকে তার হাতে দিতে বলে.।।
জন কফি যখন সেই ইদুর টাকে হাতে নিয়ে ফু দেয় তখন তার হাতের ভেতরে আলো জ্বলে ওঠে আর এরপর সেই ইদুরটা আবার জীবিত হয়ে মিস্টার ডেলের কাছে যায়।
এবং এরপর জন কফি বসে পরে ও তার মুখ থেকে আবার সেই আগের মত কিছু বাইরে বেরিয়ে আসে।
এসব দেখে সবাই অবাক হয়ে যায়। আর সবাই বুঝতে পারে জন কফির কিছু অদ্ভুত ক্ষমতা আছে।
এবং এরপর সেদিন মিস্টার ডেলকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়।
পরদিন পল ও তার বন্ধুরা জন কফির বিষয়ে আলোচনা করে। আর এটা ঠিক করে যে তারা জন কফিকে নিয়ে তাদের ওয়ারডান মিস্টার হেল এর কাছে যাবেন। এবং তার বউ, যার ব্রেইন টিউমার আছে তার ব্রেইন টিউমার টা শারীয়ে তুলবেন।
পরদিন সবাই তাই করে। পল ও তার বন্ধুরা মিলে জন কফিকে কারাগারের বাইরে, মিস্টার হেল এর বাড়িতে নিয়ে যায়।
আর এখানে জন কফি মিস্টার হেলের স্ত্রীর কাছে যায়, এবং তার মুখ থেকে তার সমস্ত রোগ নিজের শরীরের ভেতরে নিয়ে নেয়। আর এই জন্য জন কফি খুব দুর্বল হয়ে পরে। এইবার জন কফির মুখের ভেতর থেকে কিছুই বাইরে আসে না,যা আগে তার মুখ থেকে বেরিয়ে ছিল।
এরপর মিস্টার হেলের স্ত্রী সম্পুর্ন ভালো হয়ে যান আর তার বদলে সে জন কফিকে একটি লকেট উপহার দেন।
এবং এরপর পল ও তার বন্ধুরা জন কফিকে নিয়ে আবার জেলখানায় ফিরে আসে।
পরদিন জন কফি পারসিকে তার কাছে টেনে ধরে আর সে তার মুখ থেকে সেই সমস্ত রোগ পারসির শরীরে ভেতরে পাঠিয়ে দেয়।
আর এই জন্য পারসি নিজের ওপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে এবং এরপর সে সেই খারাপ লোকটি যার নাম উইলিয়াম, তাকে কয়েকটি গুলি করে মেরে ফেলে।
এবং এরপর পারসি নিজেও মাটিতে পরে যায়। আর এবার তার মুখ থেকে সেই রোগ টি বেরিয়ে হাওয়ায় ভেসে যায়।
এই ঘটনার পর পল জন কফিকে পল জিগ্গেস করে সে কেন এরকম করলো।
এতে জন কফি পল কে তার হাত ধরতে বলে।
পল জন কফির হাত ধরে... এবং পল দেখতে পায় যে আসলে উইলিয়াম হল সেই লোক যে সেই বাচ্চা মেয়ে দুটোকে খুন করেছিল। আর এই খুনের অপরাধে জন কফিকে মৃত্যুদণ্ড পেতে হয়েছে।
এবং এই কারনেই জন কফি পারসি কে দিয়ে উইলিয়াম কে তার পাপের শাস্তি দিয়েছে।
এরপর পারসিকে একটি মেন্টাল হাসপাতালে পাঠানো হয়। যেখানে তার আগের ট্রান্সফার হওয়ার কথা ছিল।
এরপর সবাই সব কথা জানতে পারে যে জন কফি একজন নির্দোষ মানুষ। কিন্তু কেউ তাকে সাহায্য করতে পারবে না। পল জন কফিকে এই কথা বলে যে সে তাকে ছেড়ে দিতে চায়, কারণ জন কফি খারাপ কিছু করেনি। সে এখানের থেকে ভালো জায়গায় থাকার জন্য হয়েছে।
কিন্তু জন কফি এতে রাজি হয়না।
জন কফি বলে সে এই পৃথিবীতে আর বাচতে চায় না। এখানে সবার মনেই লোভ আছে, সে এবার মুক্তি পেতে চায়।
এবং এরপর জন কফিকে ইলেকট্রিক চেয়ারে বসানো হয়। এই দিন সবার চোখেই জল চলে আসে। পল কাঁদতে কাঁদতে তার মৃত্যুর অর্ডার দেয়।
এবং এভাবে জন কফি মারা যায়।
এরপর ঘটনা বতর্মানে ফিরে আসে। যেখানে পল এখন বৃদ্ধ। এরপর সে অ্যালিকে সেই ঘরের কাছে নিয়ে যায়। যেখান পল রোজ সকালে ঘুরতে যায়,, এখানে পল অ্যালিকে মিস্টার জিংগেলস বা সেই ইদুর টাকে দেখায় যা এখনো জীবিত আছে।
কারণ তার মধ্য জন কফির শক্তি আছে। যা কিছু টা পলের মধ্যেও রয়েছে.. কারণ পল একবার জন কফির হাত ধরেছিল.. আর এই জন্যই পল এখনো বেচে আছে।
এবং সে জানে, তার সমবয়সী সবাই মারা গেলেও সে বেচে থাকবে।। কারন তার মধ্য জন কফির শক্তি বেচে রয়েছে।।
إرسال تعليق