Top 5 Most painful torture methods in history || দুনিয়ার সবথেকে যন্ত্রণা দায়ক কিছু শাস্তি ||
Image credit - pixabay
এর আগের একটি পোস্টে আমি আপনাদের এমন কিছু শাস্তির কথা বলেছিলাম, যা আগেকার দিনে, বা প্রাচীনকালে দোষী ব্যক্তিদের, বা শাস্তি পাওয়ার যোগ্য মানুষদের দেওয়া হত।। সেখানে আমি সেরকম পাচটি শাস্তির কথা লিখেছিলাম।
আর আজকে আমি আবারও সেরকমই পাচটি শাস্তির পদ্ধতি সম্পর্কে লিখতে যাচ্ছি।।
এর এই পোস্টটি ভালো লাগলে অবশ্যই আমাকে কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন।।
🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
🔥🔥🔥 TOP 5 MOST BRUTAL TORTURE METHODS IN HISTORY 🔥🔥🔥🔥
🔥🔥🔥🔥🔥Blood Eagle 🔥🔥🔥🔥🔥
Image credit - pixabay |
Blood Eagle হল ভাইকিংদের দেওয়া শাস্তির মধ্যে সবচাইতে ভয়ংকর শাস্তি।।
ভাইকিং কারা! বা তাদের ইতিহাস সম্পর্কে যদি আপনি না যেতে তাহলে আপনি তা জেনে নিতে পারেন। কিন্তু এটুকু আপনি জেনে রাখুন যে ভাইকিং রা মোটেই শান্ত স্বভাবের ছিলনা! ভাইকিংরা যেখানেই যেত সেখানেই তাদের আধিপত্য স্থাপনের চেষ্টায় থাকতো। আর এজন্য তারা সবসময়ই লড়াই!, বা যুদ্ধে সামিল হত।।
তো এখন আপনাকে বলি যে Blood Eagle কি!
Blood Eagle পদ্ধতিতে ভাইকিংরা মিথ্যেবাদী, ও রাজদ্রোহীদের শাস্তি দিত।
এই শাস্তিতে কোনো ব্যক্তির পিঠের চামড়া ও মেরুদন্ডের হাড় কেটে দেওয়া হত।।
পিঠের চামড়া টুকু এমন ভাবে কাটা হত যে - যাতে সেগুলো দুপাশে পাখির ডানার মত করে দেওয়া যায়।
যখন কাউকে এই Blood Eagle এর শাস্তি দেওয়া হত, তখন সেই ব্যক্তি অসহ্য যন্ত্রণায় তার অচেতন হয়ে পরতো..
কিন্তু সেই ব্যক্তি যাতে এই যন্ত্রণা পেতে থাকে, তার জন্য তার কাটা অংশ গুলোতে, বা পিঠের সেই চামড়া ও হাড় কেটে জায়গায় লবন জল ছিটিয়ে দেওয়া হত।।
কাটা জায়গায় লবন জল পরার জন্য সেই ব্যক্তি অসহ্য যন্ত্রণায় আবার তার চেতনা ফিরে পেত।।
আর এরপর সেই ব্যক্তির পিঠের চামড়া - তার শরীরের পেছনে এমন ভাবে রাখা হত যে - তাকে অনেকটা বাঁজ ( Eagle ) পাখির মত লাগতো।।
এমন ভাবে তার চামড়া কেটে দেওয়ার পর, সেই ব্যক্তিকে এমন কোনো জায়গায় ঝুলিয়ে দেওয়া হত যেখান থেকে সবাই ভাইকিংদের এই শাস্তির পদ্ধতিটা দেখতে পাবে।।
আর সবার মধ্যে ভাইকিংদের ভয় বজায় থাকবে।।
Blood Eagle এ একটি মানুষকে খুবই খারাপ ভাবে যন্ত্রণা দেওয়া হত। এতে একজন জ্যান্ত মানুষের হাড় ও চামড়া কেটে দেওয়া হত!! কিন্তু তারপরেও তাকে জীবিত রাখার জন্য তার গায়ে লবনাক্ত জল ছিটিয়ে দেওয়া হত।।
আর এত ধরনের ব্যথার পর সেই ব্যক্তির মৃত্যু ঘটতো।।
অনেকে মনে করে যে এই ধরনের শাস্তি কখনোই কাউকে দেওয়া হয়নি!! এটা শুধুমাত্র মানুষের মনে ভাইকিংদের জন্য ভয় সৃষ্টির একটি গল্প! কিন্তু অনেকেই এটাকে সত্যি বলেই ভাবেন।।
- 🔥🔥🔥🔥BRAZEN BULL 🔥🔥🔥🔥🔥
Image credit - pixabay |
- BRAZEN BULL! মানুষকে জ্যান্ত ভাজার পদ্ধতি হল এটাই। সাধারণত আপনি যেমন কিছু ভেজে খান, ঠিক তেমনই এই BRAZEN BULL পদ্ধতিতে করা হত।। -
BRAZEN BULL পদ্ধতিতে একটি লোহার তৈরী ষাঁড়ের ভেতরে শাস্তি প্রাপ্ত ব্যক্তিকে ঢুকিয়ে দেওয়া হত।
ষাঁড়টি এমন ভাবে বানানো হত যে - তার ভেতরে একজন মানুষকে রাখা যাবে। ষাঁড়ের শরীরের মধ্যে একটি দরজা, বা একটি বড়ো ফুটো করা থাকতো.. যেই দরজা দিয়ে কোনো ব্যক্তিকে সেই ষাঁড়ের শরীরের ভেতরে ঢুকিয়ে আটকে দেওয়া হত।।।
ষাঁড়ের ভেতরের অংশটা পুরোপুরি ফাকা রাখা হত। সেই ষাঁড়ের শরীরের প্রায় সমস্ত অংশটাই বন্ধ থাকতো! কিন্তু তার বানানো মুখের কাছে কয়েকটি ফুটো করা থাকতো, যা অনেকটা বাঁশির মত কাজ করতো ।।
যখন কোনো ব্যক্তিকে সেই লোহার ষাঁড়ের ভেতরে ঢুকিয়ে দেওয়া হত, তখন সেই ষাঁড়ের নিচে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হত!!
যখন নিচের আগুনের জন্য লোহার তৈরি ষাঁড়ের সমস্ত শরীর গরম হয়ে যেত, তখন সেই ষাঁড়ের ভেতরে আটকে থাকা ব্যক্তি - সেই গরমের জন্য চিৎকার করতে শুরু করতো।
সেই লোকটির কাছে এমন একটি পরিস্থিতির সৃষ্টি হত যে - সে একটি লোহার পাএে বসে শুয়ে আছে!! আর তাকে জ্যান্ত ভাজা হচ্ছে।।
এরকম জ্যান্ত পুড়ে যাওয়ার জন্য সেই শাস্তি প্রাপ্ত ব্যক্তি চিৎকার করতে থাকতো। আর তার এই চিৎকার, সেই ষাঁড়ের মুখের মধ্যে দিয়ে যাওয়ার সময় সেই ফুটো গুলোর মধ্যে দিয়ে বেরিয়ে যেত।।
আর ফুটো দিয়ে যাওয়ার সময়, চিৎকারের আওয়াজ অনেকটা মিউজিক্যাল ইন্সট্রুমেন্টের মতো কাজ করতো!! আর মানুষের এই যন্ত্রণার আওয়াজকেই অনেকে আনন্দ হিসেবে নিত...
যার জন্য অনেকেই এই ব্রাজেন বুলের শিকার হয়েছিল।।
BRAZEN BULL এ শুধুমাত্র যে মানুষের যন্ত্রণার আওয়াজের আনন্দ নেওয়া হত তা কিন্তু নয়!
যখন কোনো ব্যক্তিকে লোহার ষাঁড়ের ভেতরে পোড়ানো হত! তখন সেই ষাঁড়ের ভেতরে থেকে যেই ধোয়া বেরতো, থা দেখে অনেকে একে রাগী ষাঁড়ের মত ভেবে আনন্দ উপভোগ করতো।।
মানে একদিকে মানুষের কষ্টের চিৎকার! তারসাথে মানুষকে পুড়িয়ে মারার ধোয়া! এসব জিনিস কিছু মানুষের কাছে টাইমপাস ও আনন্দ উপভোগের একটি মাধ্যমে ছিল.. এসব থেকে আপনি হয়তো কখনোই তাদের মানুষ বলে মেনে নিতে পারবেন না।।
- BRAZEN BULL নিয়ে একটি গল্প প্রচলিত আছে,
- গল্পটি হল -, যেই ব্যক্তি এই শাস্তির প্রথা!- বা Brazen Bull এর আবিষ্কার করেছিলেন, সেই ব্যক্তি যখন একজন রাজার কাছে বলেন যে, -
- " "" মহারাজ আমি এই যন্ত্রটি বানিয়েছি, যেটা দিয়ে আপনি কাউকে শাস্তি দিতে পারবেন।।
- আর আপনি যখন কাউকে এটার ভেতরে ভরে শাস্তি দেবেন, তখন সেই ব্যক্তির যে চিৎকার! তা যখন এই ষাঁড়ের মুখ দিয়ে বাইরে বেরোবে, - তখন আপনার কাছে তা বেশ আনন্দদায়ক সুর হিসেবে নির্গত হবে!! আর আপনি তা শুনে আনন্দ উপভোগ করতে পারবেন-"""""""---
- রাজা তার কথা শুনে বলেন যে ঠিক আছে..
- আমি দেখতে চাই তোমার এই যন্ত্র কিভাবে কাজ করে।।। আর আমাকে আনন্দ দিতে পারে কিনা..
- সেই লোকটি তো BRAZEN BULL বানিয়েছিল..
- কিন্তু রাজা কাকে তার ভেতরে ভরে শাস্তি দেবে..
- তাই যখন রাজা কাউকেই খুজে পায়নি,! তখন সেই রাজা - সেই ব্যক্তিকেই BRAZEN BULL এর শাস্তির Victim হিসাবে তার ভেতরে ভরে দিয়েছিল।।।
- আর তারপর তার কথা অনুযায়ী, তাকে ভেতরে ঢুকিয়ে দেওয়ার, ষাঁড়ের নিচে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়।।
- যখন সেই আগুনের গরমে লোহার ষাঁড়ের শরীর গরম হয়ে ওঠে, তখন সেই গরমে তার ভেতরে থাকা সেই লোকটিও চিৎকার করতে শুরু করেছিল...
- আর এটা দেখে সেই রাজা আনন্দ উপভোগ করছিল...
- যেহুতু সেই রাজার কাছে এটা সত্যি আনন্দ উপভোগের একটি মাধ্যমে বলে মনেহয়েছিল! তাই তারপর থেকেই BRAZEN BULL এর প্রচলন শুরু হতে থাকে।।।
- আর যেই ব্যক্তি এই শাস্তির পদ্ধতি তৈরী করেছিল, তাকেই সর্বপ্রথম BRAZEN BULL শাস্তি পেতে হয়েছিল।।
- 🔥🔥🔥🔥JUDAS CRADLE🔥🔥🔥🔥-
Image credit - pixabay |
- Judas Cradle পদ্ধতিতে একটি পিরামিড আকৃতির চেয়ার থাকতো। যার ওপরের দিকটা বা, শীর্ষের দিকটা সূচলো প্রকৃতি হত।
- যাকে এই শাস্তি দেওয়া হত, তাকে সেই পিরামিড আকৃতির চেয়ারে বসানো হত। চেয়ারে বসানো সময় তার শরীরের বিভিন্ন অংশে,বা অঙ্গের সাথে আটটি দড়ি, আটটি আলাদা আলাদা দিক থেকে বেধে দেওয়া হত।।
- যখন কাউকে সেই চেয়ারে উলঙ্গ করে বসানো হত, তখন তার শরীরের ব্যালেন্স বা, ভারসাম্য ঠিক ভাবে থাকতো না!! যার জন্য সেই ব্যক্তিকে নড়াচড়া করতেই হত।। কিন্তু যদি সেই ব্যক্তি নড়াচড়া করতো, তাহলে তার শরীরের সাথে বাধা দড়িতে টান পরতো.. আর সেই ব্যক্তি ঠিকভাবে নড়াচড়াও করতে পারতেন না।।
- যদি তার পা নড়াচড়া করা হত, তাহলে তার পেছনের দিক থেকে বাধা হাতের সাথে বাধা দড়ির টানের জন্য আবার তার ভারসাম্য নষ্ট হত!! যার জন্য তাকে আরও বেশি কষ্ট পেতে হত।।
- Judas Cradle এর সেই ধারালো অংশ থাকতো, সেখানে একজন ব্যক্তিকে অনেকক্ষণ সময় বসিয়ে রাখা হত!! সেই ব্যক্তিকে দুই ধরনের শাস্তি ভোগ করতে হত..
- যেমন প্রথমটা হল - এমন একটি জায়গা হাত পা বাধা অবস্থায় বসে থাকা, যেখানে নড়াচড়া করা যায়না!! আর নড়াচড়া করলে আরও বেশী কষ্ট সহ্য করতে হয়।।
- দ্বিতীয়ত - এমন একটি জায়গায় হাত পা বাধা অবস্থায় বসে থাকা, যার একটি অংশ শরীরের চাপের জন্য ক্রমশ শরীরের ভেতরে ঢুকতে থাকে।। যার জন্য রক্তক্ষরন! ও সংক্রমণজনিত কারনে সেই ব্যক্তির শরীরের সেই অংশটি থেকে অসহ্য ধরনের ব্যথার সৃষ্টি হত।।
- আর এই ব্যথা সেই লোকটিকে বেশ ততদিন পযর্ন্ত সহ্য করতে হত.. যতদিন না সেই লোকটির মৃত্যু ঘটছে।।।
- 🔥🔥🔥🔥Tucker Telephone 🔥🔥🔥🔥
Image credit - pixabay |
- Tucker Telephone হল ইলেকট্রিক শক এর সাহায্য শাস্তি দেওয়া।।
- Tucker Telephone এ খুব সাধারণ ভাবে শাস্তি দেওয়া হত।
- শাস্তি প্রাপ্ত ব্যক্তিকে একটি বন্ধ ঘরের ভেতরে একটি চেয়ারে বসিয়ে দেওয়া হত। সেই চেয়ারের সামনে একটি টেলিফোন ও রাখস থাকতো, যার একটি তার সেই শাস্তি প্রাপ্ত ব্যক্তির শরীরের সাথে যুক্ত করা থাকতো।
- এবং অপর তারটি ঘরের বাইরে - হয়তো কোনো ইলেকট্রিকাল বোর্ডের সাথে যুক্ত থাকতো।
- শাস্তি প্রাপ্ত ব্যক্তিকে সেই চেয়ারে বসিয়ে রাখার কিছুক্ষণ পরেই, তার সামনে রাখা টেলিফোনে কেউ কল করতো! - যার জন্য সেই টেলিফোনের রিং শুরু হত।।
- আর যখনই টেলিফোনের রিং বা, আওয়াজ শুরু হত, তখনই তার মধ্যে ইলেকট্রিক প্রবাহ শুরু হত..
- আর সেই ইলেকট্রিক শাস্তি প্রাপ্ত ব্যক্তির শরীরের সাথেও যুক্ত হয়ে যেত!! যার ফলে সেই ব্যক্তির শরীরের মধ্যে দিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহ হতে শুরু হত।। যার জন্য শাস্তি প্রাপ্ত ব্যক্তিকেও সেই ইলেকট্রিক প্রবাহের যন্ত্রণা ততক্ষণ পেতে হত! যতক্ষণ না তার মৃত্যু ঘটছে।।
- আমি Tucker Telephone এর বিষয়ে এইটুকু বলতে পারি, যে এই শাস্তির পদ্ধতিটা, আমার বলা এর আগের শাস্তি গুলোর থেকে অনেক কম কষ্টদায়ক!!
- কারণ এখানে শুধুমাত্র ইলেকট্রিক শক খেয়ে মরতে হত।। কিন্তু বাকি শাস্তি গুলোতে তার থেকে হাজার গুন বেশি কষ্টের সাথে মৃত্যু হত।।।
- 🔥🔥🔥🔥German Chair 🔥🔥🔥🔥
Image credit - pixabay |
- German Chair কথাটা দেখে আপনি হয়তো ভাবছেন যে, কোনো ব্যক্তিকে চেয়ারের ওপর বসিয়ে তার ওপর অত্যাচার করা হত!!
- কিন্তু ঠিক তা নয়।। German Chair এ শাস্তি প্রাপ্ত ব্যক্তিকে তার মধ্যে বসানো হত না।। সেই ব্যক্তিকে German Chair ওপরে রাখা হত।
- মানে সেই ব্যক্তির দুই হাত ও দুই পা আলাদা আলাদা থেকে দিক টান টান অবস্থায় বেধে দেওয়া হত।। যার জন্য সেই ব্যক্তিকে প্রথম থেকে শারীরিক টান! ও পেশিজনিত টানের ব্যথা সহ্য করতে হত..
- আর এরপর ছিল German Chair এর দ্বিতীয় ধাপ।।
- - আর তারপর তাকে German Chair এর ওপর এমন ভাবে শুইয়ে দেওয়া হত, যে তার পিঠের অংশটি চেয়ারের ওপরে থাকবে! বা তার পেটের দিকটা চেয়ারের ওপরের অংশে থাকবে।।
- এভাবে কাউকে চেয়ারের ওপরে রাখার পর, German Chair এ একটি পদ্ধতিতে - চেয়ারের ওপরের অংশটি আসতে আসতে আরও উচু করা হত.. আর চেয়ারের অংশটি আসতে আসতে উচু হতেই থাকতো..
- আর চেয়ারের ওপরের অংশটা আসতে আসতে উচু হওয়ার জন্য, তার ওপরে যেই ব্যক্তিকে শুইয়ে রাখা হত, তার শরীরে আগের থেকেও বেশি চাপ বা, পেশিজনিত টানের ব্যথা সৃষ্টি হত।।
- চেয়ারের ওপরের অংশ উচু হতে হতে তা একসময় এতটাই উচু হয়ে যেত যে, তার ওপরে শুইয়ে রাখা ব্যক্তির পিঠের হাড়, বা মেরুদণ্ড ভেঙ্গে যেত!!
- আর মেরুদণ্ড ভাঙার অসহ্য যন্ত্রণা সেই ব্যক্তিকে সহ্য করতে হত।।
- এই শাস্তি যখন কাউকে দেওয়া হত, তখন তাকে দিনের জন্য এই শাস্তি ভোগ করতে হত।।
- প্রথম সাতদিন তাকে শুধুমাত্র সেটুকু চাপের সম্মুখীন করতে হত, যেটুকুর জন্য তার মেরুদণ্ড ভাঙ্গবে না.. আর 8 তম দিনে সেই ব্যক্তির শরীরের ওপর এইটাই চাপ দেওয়া হত যে তার মেরুদণ্ড ভেঙ্গে যেত।।
- আর এভাবেই সেই ব্যক্তির মৃত্যু ঘটতো।।
-
Ip
إرسال تعليق