TOP 5 BRUTAL TORTURE METHODS IN HISTORY


Most Painful and brutal torture methods
Most Painful and brutal torture methods 


TOP 5 BRUTAL TORTURE METHODS IN HISTORY..




- TOP MOST BRUTAL PUNISHMENTA METHODS

- 🔥🔥🔥🔥🔥-Flying -🔥🔥🔥🔥🔥🔥--


- Flying! এর অপর নাম স্কিনিং। স্কিনিং হল শাস্তির দেওয়ার এমন একটা পদ্ধতি - যেখানে কোনো শাস্তি প্রাপ্ত ব্যক্তির শরীরের সমস্ত চামড়া কেটে নেওয়া হত। অনেকে এটা বলেন যে - কোনো কোনো ব্যক্তির শরীর থেকে ছোট ছোট টুকরো করে সমস্ত চামড়া তুলে নেওয়া হত!- কিন্তু তার গলা ও মুখের চামড়া ঠিক ভাবেই রাখা হত।
- আপনি একবার ভেবে দেখুন যে এটা কতটা কষ্টদায়ক ছিল। একজনের শরীর থেকে তার চামড়া খুলে নিলে কতটা কষ্ট হয়!- তা আমি আর আপনি এই লেখা গুলো পড়ে কখনোই বুঝতে পারবো না... কিন্তু তারা ঠিকই এই ব্যথার পরিমাণটা বুঝতে পেরেছিল-  যাদের সাথে এরকম ঘটনা ঘটেছিল।।
- স্কিনিং- এর প্রথম ধাপ হল, - শাস্তি প্রাপ্ত ব্যক্তির শরীর থেকে সমস্ত চামড়া তুলে নেওয়া।। আর এরপরের ধাপ হয় আরও ভয়ংকর..
- যদি কোনো ব্যক্তির চামড়া তুলে নেওয়ার পরেও বেচে থাকতো তাহলে তাকে এমন একটি পাএে ফেলে দেওয়া হত - যেখানে গরম তেল রাখা থাকতো!
- কারোর ক্ষেত্রে সেইসব পাএে গরম তেলের জায়গায় মোমের তরল, বা অন্য কোনো গরম তরল রাখা থাকতো।। আর যখন সেই গরম তেলের মধ্যে কাউকে ফেলে দেওয়া হত!- তখন স্কিনিংএর প্রথম ধাপের চামড়া তুলে নেওয়া! আর দ্বিতীয় ধাপের এই গরম তেলের জন্য শাস্তি প্রাপ্ত ব্যক্তির নিমেষেই মৃত্যু ঘটতো।।।
-  গরম তেলের মধ্যে ডুবিয়ে মারা ছাড়াও, - স্কিনিং এর আরও একটি ধাপ ছিল।
-  যদি কোনো ব্যক্তির শরীর থেকে সমস্ত চামড়া খুলে নেওয়া হত তাহলে, সেই ব্যক্তি চামড়া খুলে  নেওয়ার পরেও কয়েকঘন্টা পযর্ন্ত বেচে থাকতো। 
-  আর এই কয়েকঘন্টায় সেই ব্যক্তিকে আরও বেশি কষ্ট দিয়ে মারার জন্য,- তার শরীরে একটি লোহার দন্ড ঢুকিয়ে দেওয়া হত।।
-  আর সেই অবস্থায় তাকে রোদের মধ্যে ঝুলিয়ে দেওয়া হত!!  আর এভাবেই সেই ব্যক্তির প্রান বেরিয়ে যেত।।।


-  🔥🔥🔥🔥🔥Necklacing🔥🔥🔥🔥🔥


-  Necklacing! - হল জ্যান্ত পুড়িয়ে মারার একটি পদ্ধতি। Necklacing - এ দোষীদের শাস্তি দেওয়ার পদ্ধতি খুব সাধারণ ছিল।
-  প্রথমে কোনো দোষী বা, শাস্তি প্রাপ্ত ব্যক্তিকে ধরে তার হাত পা বেধে দেওয়া হত।
-  আর এরপর তার শরীরের মধ্যে একটি টায়ার বসিয়ে দেওয়া হত। টায়ারটি এমন ভাবে বসানো হত, - যাতে সেটি Victim এর শরীরেকে পুরোপুরি আটকে ফেলতে পারে।
-  সেই টায়ারের মধ্যে যেকোনো জ্বালানি ছড়িয়ে দেওয়া হত।।
-  আর সবশেষে সেই টায়ারে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হত।।
-  যেই ব্যক্তিকে এই শাস্তি দেওয়া হত! তাকে এভাবে 20 মিনিট ধরে সেই যন্ত্রণা সহ‍্য করতে হত।।
-  আপনি একবার ভাবুন যে, - যদি কেউ আপনার হাত পা বেধে দেওয়ার পর, আপনার শরীরে একটি আগুন লাগানো টায়ার বসিয়ে দেয় ! তখন সেই অসহনীয় কষ্টটা সইতে পারবেন?? হয়তো আমি বা আপনি পারবো না।।
-  কিন্তু কিছু মানুষকে এমন ই শাস্তি দেওয়া হত।।  
এই শাস্তির প্রথা প্রধানত - সাউথ আফ্রিকা, নাইজেরিয়া ও ইন্ডিয়াতে প্রচলিত ছিল।।
বলা হয় যে - প্রধানত ধর্ষণকারীদের জন্য এই শাস্তিটা অধীক প্রচলিত ছিল।।
কিন্তু এছাড়া কোনো কোনো জায়গায় - লোকাল ড্রাগস ডিলাররা তাদের শএুকে এই শাস্তির দিত।। 
নেকলেসিং এর শুরু কবে শুরু হয়েছিল, তার সঠিক তথ্য আমার জানা নেই! কিন্তু এই পদ্ধতি 17,18,ও উনিশ শতকেও অনেক জায়গায় প্রচলিত ছিল।।
আর এখন হয়তো Necklacing পুরোপুরি বন্ধ।।

🔥🔥🔥  The Rat In A Bucket 🔥🔥🔥

  - শাস্তি দেওয়ার এই পদ্ধতিটা খুবই ভয়ংকর।। আমি বলছিনা যে বাকি গুলো খুব আনন্দের! কিন্তু এটা সত্যি খুবই ভয়ংকর।।
  - এই পদ্ধতিতে শাস্তি প্রাপ্ত ব্যক্তিকে একটি টেবিল জাতীয় কিছুর মধ্যে শুইয়ে রাখা হত।
  - আর এরপর তার পেটের ওপরে কয়েকটি জীবিত ইদুর ছেড়ে দেওয়া হত।।
  - যদি আপনি ইদুরের সম্পর্কে এটা জেনে থাকেন, - যে যখন ইদুর কোনো বিপদে পরে- তখন সে যেকোনো ভাবে বিপদ মুক্ত হতে চায়! বিপদের সময় যেকোনো ইদুর সাধারনের থেকে কয়েকগুন বেশি আক্রমণাত্মক হয়ে পরে।।
  - আর ইদুরের এই আক্রমণাত্মক স্বভাবকেই এই পদ্ধতিতে কাজে লাগানো হত।
  - যখন শাস্তি প্রাপ্ত ব্যক্তির হাত পা বেধে! -তার পেটের ওপর কয়েকটি ইদুর ছেড়ে দেওয়া হত!- তারপর সেই ইদুর গুলোর ওপর একটি বালটি
  - ( Bucket ) জাতীয় কিছু দিয়ে ঢাকা দিয়ে দেওয়া হত।।
  - শাস্তি প্রাপ্ত ব্যক্তির কাছে প্রথমেই এটা অসহনীয় হয়ে যেত!- যে কয়েকটি ইদুর তার পেটের ওপর রাখা হয়েছে।। আর তার ওপর তার হাত পা বাধা! - যার জন্য কোনো ব্যক্তিই নড়াচড়া করতে পারতো না!!
  - কিন্তু একজনকে এরকম শাস্তি দেওয়ার পরেও এই পদ্ধতির আসল কাজটি বাকি ছিল।।
  - যখন ইদুরগুলোকে বালতি দিয়ে ঢাকা দিয়ে দেওয়া হত! তখন সেই বালটির ওপরে কয়েকটি গরম কয়লার টুকরো ছড়িয়ে দেওয়া হত।।
  - বালতির ওপরে গরম কয়লা থাকায়, সেই বালতির গরমে ইদুর গুলো ছটফট করতে থাকতো! আর সেই গরম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য একটাঅ রাস্তা খোলা থাকতো!! আর সেই রাস্তাটি ছিল - শাস্তি প্রাপ্ত ব্যক্তির পেট ফুটো করে বেরিয়ে যাওয়া।।।
  - আর ইদুর গুলো ঠিক সেই কাজটাই করতো..
  - সমস্ত ইদুর গুলো শাস্তি প্রাপ্ত ব্যক্তির পেট ফুটো করে তার শরীরের ভেতরে চলে যেত..
  - যার জন্য শাস্তি পাওয়া লোকটির অবস্থা খারাপ হয়ে যেত..
  - কিন্তু এত কিছুর পরেও লোকটিকে আরও শাস্তি দেওয়া হত।।
  - যখন সমস্ত ইদুর সেই লোকটির পেট ফুটো করে তার শরীরে ঢুকে যেত!- তখন সেই লোকটির পেটের ভেতরে গরম কয়লা ভরে দেওয়া হত....
  - আর এরকম ভয়ংকর কষ্টের জন্যই Victim কে কয়েক মুহুর্তের মধ্যেই প্রান হারাতে হত।।।
  🔥🔥🔥🔥Head Crusher 🔥🔥🔥🔥🔥,


- Head Crusher -! এই শাস্তির পদ্ধতিতে একটি যন্ত্রের ব্যবহার করা হত। সেই যন্ত্রটি এমন হত যে - যন্ত্রটতে একটি লোহার টুপির মত একটি গোলকের অর্ধেক অংশ থাকতো।
- আর সেই গোলকের অর্ধেক অংশটির সঙ্গে একটি লোহার দন্ড যোগ করা থাকতো যেটি ওপর থেকে ঘোরালে নিচের অর্ধেক গোলকটির ওপর চাপ বাড়তে থাকতো।।
- যখন কোনো ব্যক্তিকে এই পদ্ধতিতে শাস্তি দেওয়া হত, তখন তার মাথা - সেই অর্ধেক গোলাকৃতি লোহার টুপির নিচে রাখা হত।
- আর এরপর শাস্তিদাতা ব্যক্তি ওপর থেকে সেই লোহার দন্ডটিতে ঘোরাতে থাকতো! যার জন্য নিচের শাস্তি প্রাপ্ত ব্যক্তির মাথার ওপর চাপ বাড়তেই থাকতো। আর এরকম চাপ বাড়ানোর জন্য -শাস্তি প্রাপ্ত ব্যক্তির চোয়াল ও মুখের অংশটা পুরোপুরি ভাবে  ভেঙ্গে বেরিয়ে আসতো।।
- কখনো কখনো কোনো ব্যক্তির চোয়ালের সাথে সাথে তার দুটো চোখ পযর্ন্ত বেরিয়ে আসতো!
- যার কিছুক্ষণ পরেই শাস্তি প্রাপ্ত ব্যক্তিকে তার প্রান হারাতে হত।।
- এক্ষেত্রে অনেকের ব্রেন হ্যামারেজের জন্যেও মৃত্যু ঘটতো। কিন্তু তার আগেই চোখ ও চোয়াল বাইরে বেরিয়ে যাওয়ায় যন্ত্রণা তাকে সহ‍্য করতে হত।।



-
-
- 🔥🔥🔥🔥🔥IMPALEMENT🔥🔥🔥🔥🔥




- IMPALEMENT!  শাস্তি দেওয়ার একটি সাধারণ ও ভয়ংকর পদ্ধতি।
- এই পদ্ধতিটি ছিল খুব সহজ ধরনের...
- যেই ব্যক্তিকে শাস্তি দেওয়া হত - তার জন্য একটি লোহার সরু দন্ড নেওয়া হত। এরপর সেই দন্ডের মধ্যে কোনো তরল পদার্থ লাগানো হত।
- এরপর সেই তরল মাখানো দন্ডটি -, শাস্তি প্রাপ্ত ব্যক্তির শরীরে ঢুকিয়ে দেওয়া হত।  যখন কোনো ব্যক্তিকে এই শাস্তি দেওয়া হত - তখন তার হা -পা সম্পূর্ণ ভাবে বেধে দেওয়া হত!! যার জন্য সেই ব্যক্তির, শাস্তি পাওয়ার সময় চিৎকার করা ছাড়া আর কোনো কিছুই করার থাকতো না।।
- এটি একবার করা হত না!!  শাস্তি প্রাপ্ত ব্যক্তিকে বার বার আঘাত করা হত। বার বার শরীরের মধ্যে একটি দন্ড দিয়ে আঘাতের জন্য যেকোনো ব্যক্তি শেষ মুহুর্ত চলে আসতো।।
- আর যখন কোনো ব্যক্তি মৃতপ্রায় অবস্থায় পৌঁছে যেত!- তখন তার শরীরের মধ্যে সেই লোহার দন্ডটি ঢুকিয়ে রাখা হত!! আর এরপর যখন প্রচন্ড রোদের তেজ থাকতো! তখন সেই ব্যক্তিকে, শরীরে লোহার দন্ড ঢুকিয়ে রাখা অবস্থায় রোদে ঝুলিয়ে রাখা হত।।
- অনেক সময় কোনো মায়ের সন্তান সহ তার বুকের মধ্যে দিয়ে - সেই লোহার দন্ডটি সেই মায়ের বুকের এপার-ওপার করে দেওয়া হত।। আর এরপর সেভাবেই তাকে তার বাচ্চার সাথে রোদে শুকিয়ে মরার জন্য ছেড়ে দেওয়া হত।।
- যেমন টা আমি, আপনি কাপড় শুকোতে দেই..
- আর এরকম ভয়ানক শাস্তির মধ্যে দিয়ে সেই ব্যক্তিকে 3 দিন পযর্ন্ত যেতে হত।। আর এরপর সেই ব্যক্তি অনায়াসেই মারা যেত।
- IMPALEMENT  1772BC তে অধিক প্রচলিত ছিল। কিন্তু এই শাস্তির পদ্ধতিটি 1500 খ্রিষ্টাব্দের দিকে রোমেনিয়ানদের দ্বারা অধিক জনপ্রিয়তা লাভ করেছিল।। আর এর জন্যেই অনেক সময় হাজারো মানুষকে এভাবে মরতে হয়েছিল।।।
- মনে করা হয়  - IMPALEMENT এর সর্বশেষ প্রয়োগ করা হয়েছিল 1900 খ্রিষ্টাব্দের শুরুতে।।
- আর এটাই তার লাস্ট প্রয়োগ।।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন