Maleficent :- এক পরীর ভালোবাসার গল্প || Bangla short stories
ভালোবাসা হল এক বন্ধন!, বা এক পবিএ সম্পর্ক।
আপনি কখন এই সম্পর্কে জড়িয়ে পরবেন, তা আপনি বুঝতেই পারবেন না!
কখনো কখনো আমরা, আমাদের অজান্তেই কাউকে ভালোবেসে ফেলি। তাকে আমরা বিশ্বাস করে ফেলি! - তার ওপর আমাদের নিজের থেকেও বেশি বিশ্বাস চলে আসে।
কিন্তু!- যদি আপনার ভালোবাসার মানুষটি আপনার ভালোবাসার দাম না দেয়! - যদি আপনাকে ঠকায়!- তাহলে নিশ্চয়ই আপনার ভালোবাসা আর থাকবে না?
ভালোবাসার বদলে, তার ওপর নিশ্চয়ই ঘৃণার সৃষ্টি হবে?
হয়তো হবে। আর হওয়াটাই সাভাবিক।
আর আজকের এই গল্পেও আপনি এমন ই কিছু জানতে পারবেন।
-এই গল্পটা হল স্টিফান নামের একজন মানুষ, ও মেলাফিসেন্ট নামের এক পরীর। স্টিফান যেই দেশে থাকে, সেখানকার রাজা হেনরি, সবসময়ই পরীদের বিরোধী। রাজা হেনরির দেশের বাইরে একটি জঙ্গল ছিল, যার নাম মুর্স। মুর্স একটি যাদুর জঙ্গল, যেখানে পরীদের বাস। তার সাথে এই জঙ্গলে অনেক গুপ্তধন রাখা আছে, যা স্বয়ং পরীরা পাহাড়া দেয়।
- এই জঙ্গলে এক ছোট্ট পরী বাস করতো, যার নাম
- মেলাফিসেন্ট। মেলাফিসেন্ট এই জঙ্গলে আপন মনে থাকতো। তার মধ্যে মানুষকে নিয়ে কোনো ধারণাই নেই, যে মানুষের লোভ, ভালোবাসা, এসব কি।
- মেলাফিসেন্ট যেই জঙ্গলে বাস করে, একদিন সেখানে স্টিফান নামের ছোট্ট একটি ছেলে প্রবেশ করে। কারণ সে জানে, যে এখানে অনেক গুপ্তধন আছে। আর তার লোভেই সে এখানে ঢুকে পরে।
- স্টিফান এই জঙ্গলের দৃশ্য দেখে মুগ্ধ হয়ে যায়।
- কারণ এটা পরীদের জঙ্গল!, তাই এই জঙ্গল আলাদা হওয়াটাই সাভাবিক।
- স্টিফান এখান থেকে একটি হিরে চুরি করে।
- কিন্তু তখনই সেখানে মেলাফিসেন্ট চলে আসে।
- মেলাফিসেন্ট যখন স্টিফানকে বাইরে আসতে বলে, তখন স্টিফানকে দেখে তাকে তার ভালো লেগে যায়। আর স্টিফানের হাত থেকে সেই হিরে টাও নিয়ে নেয়, যেটা স্টিফান চুরি করেছিল।
- কিন্তু মেলাফিসেন্ট এর জন্য তাকে কিছুই বলে না। আর এরপর মেলাফিসেন্ট তাকে জঙ্গলের শেষ সীমান্তে নিয়ে আসে, যেখান থেকে রাজা হেনরির দেশ শুরু। আসলে যেখানে রাজা হেনরির দেশের সীমানা শেষ হয়, সেখান থেকেই মুর্স জঙ্গলের সীমানা শুরু হয়।
- মেলাফিসেন্ট স্টিফানকে এখান থেকে যেতে বলে।
- স্টিফান মেলাফিসেন্টকে এই কথা জিগ্গেস করে যে, সে যদি আবার এই জঙ্গলে আসে, তাহলে সে মেলাফিসেন্ট এর দেখা পাবে কিনা?
- মেলাফিসেন্ট স্টিফেনকে সেই জঙ্গলে আসার জন্য না করে! কারণ এতে তার ক্ষতি হতে পারে।
- কিন্তু স্টিফেন তবুও সেখানে আসার কথা বলে।
- আর এরপর এরা দুজন এক- অপরের সাথে হাত মেলায়। আর তখনই মেলাফিসেন্ট তার হাত ছাড়িয়ে নেয়!, কারণ স্টিফেনের হাতে লোহা ছিল, আর লোহার কোনো বস্ত পরীদের জ্বালিয়ে দেয়।
- আর এরপর স্টিফেন সেখান থেকে চলে আসে।
- এর কিছুদিন পর, স্টিফেন আবার সেই জঙ্গলে যায়। স্টিফেনকে দেখে মেলাফিসেন্ট খুবই খুশি হয়ে যায়। স্টিফেনই হল একমাএ একজন, যার সাথে মেলাফিসেন্ট খেলা করতে পারে, তার সাথে সময় কাটাতে পারে। যদিও স্টিফেন একজন মানুষ! - আর - মেলাফিসেন্ট একজন পরী! তবুও এদের সম্পর্কটা দিনের পর দিন গভীর হতে থাকে। এদের সাধারণ বন্ধুত্বের সম্পর্কটা, আস্তে আস্তে প্রেমের সম্পর্কে পরিণত হয়।
- আর যখন এদের দুজনের 16 বছর বয়স পূর্ণ হয়, তখন এরা দুজন প্রথমবার একে - অপরকে কিস করে।
- এরপর এদের দুজনের সম্পর্কটা আরও গভীর হয়ে পরে। মেলাফিসেন্ট একজন শক্তিশালী পরী হওয়া সত্বেও, সে স্টিফেনের সাথে সাধারন মানুষের মত ব্যবহার করতো। কারণ মেলাফিসেন্ট স্টিফেনকে সত্যি ভালোবাসতো। মেলাফিসেন্টের ভালোবাসায় কোনো ভুল বা মিথ্যে ছিল না! সে একজন ভালো পরী, যে স্টিফেনকে সত্যি ভালোবাসতো। কিন্তু স্টিফেন একজন মানুষ! আর তার মনে মেলাফিসেন্টের জন্য কখনোই সত্যিকারের ভালোবাসা ছিলনা!
- স্টিফেন মাঝে মাঝে মেলাফিসেন্টের সাথে দেখা করতে যেত। কিন্তু যখন তারা প্রথমবার কিস করেছিল, তার পর স্টিফেন আর সেই জঙ্গলে যায়নি। মেলাফিসেন্ট অনেকদিন ধরে তার অপেক্ষা করে! কিন্তু স্টিফেন সেখানে যায়না। আর এতে মেলাফিসেন্টের মন ভেঙ্গে যায়।
- কিছুদিন পরেই রাজা হেনরি, তার সৈন্যদের নিয়ে মুর্স জঙ্গলের সামনে হাজির হয়। রাজা হেনরি মুর্স জঙ্গলকে নিজের দখলে আনতে চেয়েছিল। কিন্তু যখন রাজা হেনরি মুর্স জঙ্গলের ভেতরে যেতে চায়, তখনই সেখানে মেলাফিসেন্ট চলে আসে। আর মেলাফিসেন্টের তাকে সেই জঙ্গলের ভেতরে যেতে না করে, কারণ এটা পরীদের জঙ্গল!, তাই সেখানে অন্য কারোর অধিকার থাকতে পারেনা।।
- কিন্তু রাজা হেনরি মেলাফিসেন্টের কথা শোনেনা! আর সে তার সৈন্যদের - জঙ্গল আক্রমণ করতে বলে। কিন্তু মেলাফিসেন্টের যাদু ও জঙ্গলের অদ্ভুত সৈন্যদের সাথে যুদ্ধ করে রাজা হেনরি হেরে যায়।
- আর সেখান থেকে অপমানিত হয়ে তাকে তার রাজ্যে ফিরতে হয়।
- রাজা হেনরি তার এই অপমান মেনে নিতে পারেন না। রাজা হেনরি এই কথা ঘোষণা করে যে, যদি কেউ সেই মুর্স জঙ্গল থেকে মেলাফিসেন্টকে মেরে, তার মৃত দেহ নিয়ে আসতে পারে, তাহলে রাজা হেনরি তার সাথে নিজের মেয়ের বিয়ে দেবেন। তার সাথে তাকে এই রাজ্যের রাজা বানানো হবে।
- যখন রাজা এই কথা বলেন, তখন স্টিফেনও সেখানে উপস্থিত ছিল, যখন স্টিফেন এই কথা শোনে, তখন তার মনে রাজা হবার লোভ জেগে ওঠে। আর এরপর সে তার লোভের দিকে এগিয়ে যায়। সে রাজা হওয়ার আশায় তার ভালোবাসাকে ব্যবহার করে।
- সে তাড়াতাড়ি মেলাফিসেন্টের কাছে যায়।
- যখন মেলাফিসেন্ট বহুদিন পরে স্টিফেনকে দেখতে পায়, তখন তার চোখে জল চলে আসে।
- কিন্তু সে তাকে কিছুই বলতে পারে না! কারণ মেলাফিসেন্টকে সত্যিই ভালোবাসতো।
- স্টিফেন মেলাফিসেন্টকে একটি মিথ্যে গল্প শোনায়, যে সবাই মিলে মেলাফিসেন্টকে মারতে চায়! তাই তাকে সাবধানে থাকা উচিৎ।
- মেলাফিসেন্ট - স্টিফেন এর কথা মেনে নেয়। আর এরপর এরা দুজন একসাথে সময় কাটাতে থাকে।
- এরা সারাদিন একসাথে কাটায়। আর যখন রাত নেমে আসে, তখন মেলাফিসেন্ট স্টিফেনের কোলে মাথা রেখে ঘুমিয়ে পরে।
- কিন্তু স্টিফেন এখানে মেলাফিসেন্টের সাথে সময় কাটাতে আসেনি। সে মেলাফিসেন্টের মৃতদেহ নিয়ে যেতে এসেছে! কারণ সে এটা করতে পারলে সে নিজে রাজা হতে পারবে।
- আর এখন এটাই তার লক্ষ্য।
- যখন স্টিফেন মেলাফিসেন্ট গভীর ঘুমের মধ্যে থাকে, তখন স্টিফেন তাকে মারার চেষ্টা করে! - কিন্তু কোনো কারণে স্টিফেন তাকে মারতে পারেনা।
- সকালে যখন মেলাফিসেন্টের ঘুম ভাঙে, তখন সে দেখে যে তার শরীর থেকে, কেউ তার ডানা কেটে নিয়েছে। মেলাফিসেন্টের সেই ডানা! যার সাহায্য সে আকাশে উড়ে বেড়াতো।
- কিন্তু এখন কেউ তার ডানা কেটে নিয়েছে।
- আসলে স্টিফেন ই হল সেই, যে মেলাফিসেন্টের ডানা কেটে নিয়েছে। কিন্তু প্রথমে মেলাফিসেন্ট এটা বুঝতে পারে না।
- স্টিফেন মেলাফিসেন্টের ডানা কেটে নিয়ে, রাজা হেনরির কাছে যায়। আর মেলাফিসেন্টের ডানার এই অবস্থা দেখে রাজা হেনরি খুশি হয়ে, স্টিফেনের সাথে তার মেয়ের বিয়ে দিয়ে দেয়।। তার সাথে তাকে তার রাজ্যের রাজাও বানিয়ে দেওয়া হয়।
- আর যখন মেলাফিসেন্ট এই সব কিছু জানতে পারে, তখন তার মনে এক রাগের সৃষ্টি হয়। আর মেলাফিসেন্ট!, যে একজন ভালো পরী! - সে তার ভালোবাসার মানুষের থেকে এরকম আঘাত পেয়ে এক খারাপ পরীতে পরিণত হয়।
- তার মনে ভালোবাসার বদলে শুধুই প্রতিশোধের আগুন জ্বলতে শুরু করে।
- রাজা হেনরির মেয়ের সাথে বিয়ের হওয়ার পর, যখন স্টিফেন রাজা হয়ে যায়, তখন তার কিছু বছর পরে তাদের একটি মেয়ে জন্ম নেয় । এই মেয়ের নামে রাখা হয় অরোরা।
- আর স্টিফেন তাদের মেয়ের খুশিতে একটি উৎসবের আয়োজন করে। আর এই উৎসবে মেলাফিসেন্ট ও আসে। আর এরপর মেলাফিসেন্টকে অভিশাপ দেয়, যে যখন এই মেয়ের বয়স 16 বছর পূর্ণ হবে, তখন এই মেয়েটি এমন একটি শলাকা ধরবে, যেটা ধরার পর এই মেয়েটি এমন এক ঘুমের মধ্যে চলে যাবে, যেখান থেকে সে আর কোনোদিন ফিরতে পারবে না।
- মেলাফিসেন্টের এই অভিশাপে স্টিফেন তার হাত পা ধরে ক্ষমা চায়! সে তার অভিশাপ ফিরিয়ে নিতে বলে! কিন্তু মেলাফিসেন্ট তার অভিশাপ ফিরিয়ে নেয় না।
- তার বদলে মেলাফিসেন্ট এই বলে যে, যদি কেউ সত্যি একে ভালোবেসে কিস করে, তাহলে এই অভিশাপ কেটে যাবে।
- আর তোমার মেয়ে আবার ফিরে আসবে।
- মেলাফিসেন্ট এই বলে সেখান থেকে চলে যায়।
- কিন্তু স্টিফেন এবার তার ভুলের জন্য মাসুল গুনতে শুরু করে। স্টিফেন জানে যে, মেলাফিসেন্টের অভিশাপ সত্যি হবেই। এটা ফেরানো সহজ না!!
- ধীরে ধীরে অরোরা বড়ো হতে থাকে। সে এমন একটি জায়গায় থাকে যেখানে তাকে তিনজন পরী মিলে দেখাশোনা করে। কিন্তু এখানে মেলাফিসেন্ট ও তাকে দেখতে থাকে । স্টিফেন ভেবেছিল যে, যদি সে অরোরাকে তার থেকে দুরে সরিয়ে রাখে, তাহলে হয়তো মেলাফিসেন্টের অভিশাপ তার মেয়ের ওপর লাগবে না। তাই সে তার মেয়েকে তার থেকে দুরে পাঠিয়ে দেয়।
- অরোরা ছোট বেলাই থেকেই মেলাফিসেন্টের উপস্থিতি বুঝতে পারতো। যখন অরোরা বড়ো হয়, তখন মেলাফিসেন্ট তাকে তার সাথে মুর্স জঙ্গলেও নিয়ে যেত। অরোরা মেলাফিসেন্টকে নিজের গড মাদার হিসেবে ডাকতো।
- এখন মেলাফিসেন্টও অরোরাকে তার মেয়ের মতই ভালোবাসতো। সে নিজেও চাইতো না যে অরোরা মারা যাক। তার অভিশাপ কাজে লাগুক!
-
- মেলাফিসেন্ট বার বার চেষ্টা করেও তার অভিশাপ ফেরাতে পারে না।
- আর তার অভিশাপ অনুযায়ী তাই হয়! যা হওয়ার কথা ছিল।
- যেদিন অরোরার 16 বছর বয়স পূর্ণ হয়, সেদিন অরোরা নিজের অজান্তেই এমন একটি ঘরে চলে যায়, যেখানে সেই শলাকা আছে, যেটা দিয়ে তার আঘাতপ্রাপ্ত হওয়ার কথা।
- আর এরপর সেটাই হয়। অরোরা নিজের অজান্তেই সেই শলাকা ছুয়ে ফেলে! আর সঙ্গে সঙ্গেই সে গভীর ভাবে ঘুমিয়ে পরে।
- অরোরার এরকম অবস্থা দেখে পুরো রাজপ্রাসাদ যেন ভেঙ্গে পরে। রাজপ্রাসাদের সবাই কান্না করতে শুরু করে। সবাই এটাই ভাবতে শুরু করে যে অরোরা সত্যিই আর জেগে উঠবে না। মেলাফিসেন্টের অভিশাপ সত্যি হল।
- অরোরার রুমের সামনে সবাই কাদতে থাকে। আর তখনই সেখানে মেলাফিসেন্ট আসে। মেলাফিসেন্ট অরোরার এরকম অবস্থা দেখে নিজেও কাদতে শুরু করে। সে নিজেও চায়নি যে অরোরা মারা যাক। সে কখনোই কারোর ক্ষতি চায়নি। কিন্তু সময় ও পরিস্থিতি তাকে খারাপ বানিয়ে দিয়েছে।
- মেলাফিসেন্টের কথা অনুযায়ী যদি কোনো সত্যি কারের ভালোবাসা অরোরাকে কিস করে, তাহলে সে আবার জেগে উঠবে!
- আর এই কথা মনে করে, স্টিফেন, অরোরার ভালোবাসার ছেলেটিও তাকে কিস করে। কিন্তু এতেও মেলাফিসেন্টের অভিশাপ মুক্ত হয়না।
- আর এই দেখে মেলাফিসেন্ট কাদতে শুরু করে।
আর এরপর সে অরোরার কাছে থেকে চলে আসতে চায়। অরোরার ঘর থেকে বেরোনোর আগে, মেলাফিসেন্ট অরোরার মাথায় কিস করে! - আর এরপর হঠাৎই করেই অরোরা তার চোখ খোলে। আর এভাবে মেলাফিসেন্টের অভিশাপ মুক্ত হয়।
এটা দেখে সবাই বুঝতে পারে, যে মেলাফিসেন্ট ই হল সেই, যে অরোরাকে সত্যি ভালোবাসে।
আর এরপর অরোরা মেলাফিসেন্টের সাথে যেতে চায় । অরোরা মেলাফিসেন্টকেই তার মা মনে করে । তাই সে তার মায়ের সাথেই যেতে চায় ।
কিন্তু স্টিফান এটা চায়না। যখন মেলাফিসেন্ট অরোরাকে নিয়ে যেতে থাকে, তখন তাদের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়। এই যুদ্ধের সময় অরোরা সেই ডানা দুটোও দেখতে পেয়ে যায়, - যেটা তার বাবা, মেলাফিসেন্টকে ঠকিয়ে কেটে ফেলেছিল।
যখন অরোরা সেই ডানা দুটোকে কাচের ভেতরে থেকে বের করে দেয়, তখন সেই ডানা গুলো আবার মেলাফিসেন্টের শরীরে জোড়া লেগে যায়। আর মেলাফিসেন্ট আবার তার সমস্ত শক্তি ফিরে পায়। আর এই যুদ্ধে মেলাফিসেন্ট স্টিফেন কে হারিয়ে দেয়। আর এতে স্টিফেন এর মৃত্যু ঘটে।
আর এরপর মেলাফিসেন্ট অরোরাকে নিয়ে মুর্স জঙ্গলে চলে যায় । আর এখানে মেলাফিসেন্ট অরোরাকে মুর্স জঙ্গলের রানি করে দেয়।
আর এভাবেই এই কাহিনীর সমাপ্তি ঘটে। এই কাহিনিটি হয়তো আমি ভালো করতে লিখতে পারিনি। কারণ এই গল্পটা এভাবে লেখা সম্ভব নয়। তাই আপনাদের কাছে আমি ক্ষমা চাইছি..
ভালো লাগলে অবশ্যই জানাবেন, আর খারাপ লাগলেও আমাকে প্লিজ জানাবেন।।
إرسال تعليق