OLD BOY
-এটা এমন একটি গল্প, - যেখানে একজনকে 15 বছর একটি প্রাইভেট জেলের মধ্যে আটকে রাখা হয়। সেই ব্যক্তি তার জীবনের সব কিছু হারিয়ে ফেলে! আর যেই ব্যক্তির জন্য লোকটিকে এত বছর আটকে রাখা হয়,, পরে সেই ব্যক্তি নিজেও সুইসাইড করে।
- একজন এমন একটি ভুল করে, যার জন্য দুজন কে সুইসাইড করতে হয়।
- কিন্তু যার জন্য দুজন সুইসাইড করে, সে এমন এক ভুল করে! বা করানো হয়! যার জন্য সারাজীবন তার নিজের ওপর রাগ ও ঘৃণা হতে থাকে।
- আর যেই ব্যক্তিকে আটকে রাখা হয়,,সেই ব্যক্তিও নিজেই নিজের জিভ কেটে ফেলে!
- এটা এমন একটা গল্প! যেখানে একজন লোকের ছোট্ট একটি ভুলের জন্য তাকে সারাজীবন কষ্ট পেতে হয়। আর যার জন্য তাকে এত কষ্ট পেতে হয়! সেই ব্যক্তিও তার জীবনের কষ্টের জন্য সুইসাইড করতে বাধ্য হয়!!...
-
- এই গল্পটা ধাইসু নামের এক ব্যক্তির।
-ধাইসু একজন ব্যবসায়ী। তার ভালো পরিবার ছিল , - আর সে তার পরিবারের সাথে বেশ সুখেই ছিল। কিন্তু ধাইসুর একটাই খারাপ স্বভাব হল, - সে এতটাই নেশা করতো যে - সে নিজের ওপর থেকে তার কন্ট্রোল হারিয়ে ফেলতো।
-
- তার অতিরিক্ত নেশার জন্য তাকে একবার পুলিশ ধরে নিয়ে যায়। তারপর সেখানে তার এক বন্ধু এসে ছাড়িয়ে নিয়ে যায়।
- এরপর ধাইসু ও তার বন্ধু রাস্তার একটা টেলিফোন বুথ থেকে তার বাড়িতে কল করে। কিন্তু ধাইসু অতিরিক্ত নেশা করার ফলে সে তার স্ত্রীর সাথে ভালো করে কথা বলতে পারেনা।
- তাই ধাইসুর বন্ধুকে কথা বলতে হয়।
- যখন ধাইসুর বন্ধু, ধাইসুর স্ত্রীকে এটা বলে যে -
- আমরা রাস্তায় আছি। আর খুন তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরছি..
- এই কথা বলে যখন ধাইসুর বন্ধু তার পেছনে ঘুরে তাকায় -, তখন ধাইসু সেখানে থাকে না!
- ধাইসুর বন্ধু ভাবে, - হয়তো ধাইসু কোথায় পরে আছে! কিন্তু যখন সে তাকে খুজতে বেরোয়, তখন তাকে কোথায় খুজে পাওয়া যায়না....
- আর এরপরই ধাইসুর বাড়ির লোক ও ধাইসুর বন্ধু পুলিশের কাছে তার নিখোঁজ হওয়ার রিপোর্ট লেখায়।
- আসলে এখান থেকেই ধাইসুকে কিডন্যাপ করা হয়! ধাইসু কে কিডন্যাপ করে এমন একটি জায়গায় নিয়ে আসা হয়.. যেখান থেকে বাইরে বেরোনো প্রায় অসম্ভব!
- ধাইসুকে যেখানে আটকে রাখা হয়েছে..সেখানে একটি ছোট ফাঁক দিয়ে তাকে খেতে দেওয়া হয়।
- এখানে ধাইসু যতই চিৎকার করুক না কেন.... তার এখান থেকে বেরোনোর কোনো সুযোগ নেই।
- এখানে সে পুরো একা! তার সাথে কেউ নেই।
- আর সে জানেও না তাকে কেন এখানে আটকে রাখা হয়েছে! তার দোষ কি? কেন তাকে এভাবে কষ্ট দেওয়া হচ্ছে .. আর কেই বা দিচ্ছে!!!
- এসব প্রশ্নের উওর ধাইসুর কাছে নেই। সে এটা ভেবেই পায় না! যে সে কি এমন খারাপ কাজ করেছে.. বা করেছিল! যার জন্য আজ তার এই অবস্থা।।।
- ধাইসুকে যেখানে আটকে রাখা হয়, সেখানে একটা টিভি আছে.. আর তার থাকার জন্য প্রয়োজনীয় কিছু জিনিস পএ। এখানে থাকলে ধাইসু মরবে না ঠিকই! কিন্তু এই একার জীবন.. আর বিনা কোনো কারণে এই শাস্তি পাওয়া! ধাইসুকে ভেতর থেকে ভাঙ্গতে শুরু করে দেয়!
- ধাইসুকে যেখানে আটকে রাখা হয়েছে,! - সেখানে রোজ তাকে এক খাবার খেতে দেওয়া হয়। রোজ তাকে মোমো খেতে দেওয়া হয়। আর মাঝে মাঝেই তার ঘরে এক অদ্ভুত ধরনের ধোয়া ঢুকিয়ে দেওয়া হয়! আর এই ধোয়ার জন্য ধাইসু তার জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। কিন্তু যখনই তার চোখ খোলে - তখন ধাইসু দেখে - কেউ তার পোশাক পাল্টে দিয়েছে, আর তাকে কেউ তার দাড়িও কামিয়ে দিয়েছে।
- কিছুদিন পর ধাইসুকে যেখানে আটকে রাখা হয়েছে, সেই রুমে আবার সেই ধোয়া ঢুকতে শুরু করে। আর এরপরই ধাইসু তার জ্ঞান হারায়।
- এরপর ধাইসুর রুমে দুজন লোক ঢোকে..
- এরা দুজন ধাইসুর শরীর থেকে কিছু টা রক্ত ও তার ব্যবহার করা একটা গ্লাস নিয়ে বেরিয়ে যায় ।
- ধাইসু যেই রুমে আটকে রয়েছে, সেখানে একটা টিভি আছে। আর এই টিভি তে সে একদিন এই খবর টা দেখে -
- যে ধাইসু নামের এই ব্যক্তি প্রায় একবছর ধরে নিখোঁজ! এবং ধাইসুর সাথে তার স্ত্রীর সম্পর্ক টাও ভালো ছিল না..তাদের মধ্যে ঝগড়া লেগেই থাকতো! - এবং এর মধ্যেই ধাইসুর স্ত্রীকে খুন করা হয়েছে।
- এবং সেখানে ধাইসুর রক্ত ও একটি গ্লাস পাওয়া গিয়েছে! আর এই গ্লাসে ধাইসুর হাতের ছাপ পাওয়া গিয়েছে।
- আর এতে এটা পরিস্কার হয় যে - ধাইসু তার স্ত্রীকে খুন করেছে। এবং এরপর সে আবার পালিয়ে গেছে।
- ধাইসু টিভিতে এই খবর টা দেখার পর মানসিক দিক থেকে ভেঙ্গে পরে। আর নিজের কষ্টে সে তার হাত কেটে সুইসাইড করার চেষ্টা করে। কিন্তু যারা বা যে তাকে আটকে রেখেছে.. তারা ধাইসুর চিকিৎসা করে তাকে বাঁচিয়ে নেয়। কারণ তারা চায়না যে ধাইসু মারা যাক!! তারা ধাইসু কে এভাবেই কষ্ট দিতে চায় !!
-
- ধাইসু এসব কিছুই বুঝতে পারে না! আসলে তার সাথে হচ্ছে টা কি., যদি কেউ তার ওপর কোনো বদলা নিতে চায়! তাহলে তাকে এভাবে আটকে রাখার মানে কি.? একবারেই তো মেরে ফেলতে পারে!! কিন্তু তাকে না মেরে এভাবে তার খেয়াল রাখা হচ্ছে কেন? আর কেই বা এসব করছে..
- এসব ধাইসু কিছুই বুঝে উঠতে পারে না...
-ধাইসু তার কষ্ট সইতে সইতে হাপিয়ে ওঠে। সে তার কষ্ট কাউকে বলতে চায়.. কিন্তু তার কথা শোনার মত কেউ নেই..
-ধীরে ধীরে এভাবেই সময় কাটতে থাকে। কিন্তু ধাইসু এখনো পযর্ন্ত এটা বুঝতে পারে না! যে তার কোন ভুলের শাস্তি সে পাচ্ছে।
-তার এই প্রশ্নের উওর হয়তো ধাইসু নিজেই জানে.. যে সে কি কি ভুল করেছে...
-আর এই সব কথা নিয়ে ধাইসু নিজের অটোবায়োগ্রাফি লিখতে শুরু করে। সেখান ধাইসু তার সব ঘটনার উল্লেখ করে, যেই ভুল বা খারাপ কাজ গুলো করেছে।
- ধাইসু এখানে টিভি তে বক্সিং ম্যাচ দেখে... আর তা দেখে সে নিজেও বক্সিং প্র্যাকটিস করতে থাকে! যখন সে এখানে থেকে বেরোতে পারবে, আর সেই খুজে পাবে, তখন যাতে ধাইসু সেই লোকটিকে এর প্রতিশোধ নিতে পারে।
- ধীরে ধীরে এখানে তার 15 বছর কেটে যায়। কিন্তু আজ পযর্ন্ত ধাইসু এখান থেকে বেরোতে পারে না।
- এরপর একদিন ধাইসুর রুমে ধোয়া ঢুকতে শুরু করে.. আর এরপর সে অজ্ঞান হয়ে পরে। তখন তার রুমে একটি মেয়ে আসে, আর এই মেয়েটি হিপনোটাইস করতে জানে..
- এখানে সেই মেয়েটি ধাইসুকে হিপনোসিস করে বলে - তুমি এখন একটা ঘাসের মাঠে শুয়ে আছো!
- আর ধাইসু ঠিক এমনটাই দেখতে পায়।
- ধাইসুকে একটা ব্যাগে ভরে একটা মাঠের মধ্যে ফেলে দেওয়া হয় । আর আজ প্রায় 15 বছর পর ধাইসু খোলা আকাশের নিচে।
- আজ ধাইসু 15 বছর পর মুক্ত হতে পেরেছে।
- সেই জেল খানার মতো ঘর থেকে মুক্তি পাওয়ার পর ধাইসু একটি জায়গায় দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে মাছে দেখতে থাকে। এরপর সেখানে একটি লোক আসে।
- লোকটি ধাইসুর হাতে কিছু টাকা আর একটা ফোন দিয়ে তাকে কিছু জিগ্যেস করতে না করে।
- লোকটি ধাইসুকে বলে যে আমাকে কিছু জিগ্যেস করে লাভ নেই। কারণ আমি নিজেও কিছু জানিনা।
- এরপর লোকটি সেখান থেকে চলে যায়।
- এরপর ধাইসুও একটি রেস্টুরেন্টে চলে যায়। রেস্টুরেন্টে ধাইসুকে দেখে একটি মেয়ে তাকে জিগ্যেস করে - যে, ধাইসু এখানে রোজ আসে কিনা.. - কারণ ধাইসুকে দেখে তার খুব পরিচিত বলে মনে হয়।
- ধাইসু মেয়েটকে বলে যে সে রোজ এখানে আসে না। আর ধাইসুর নিজের ও মেয়েটিকে দেখে খুব পরিচিত বলে মনে হতে থাকে।
- ধাইসুর কাছে সেদিন একটি কল আসে! যা সেই লোকটি তাকে করেছিল, কিন্তু ধাইসু সেই লোকটির কাছে থেকে কিছুই জানতে পারে না! যা সে জানতে চেয়েছিল।
- যখন ধাইসু সেই রেস্টুরেন্টে খাবার খেতে থাকে, তখন হঠাৎ করেই সে অজ্ঞান হয়ে পরে।
- আর এরপর সেই মেয়েটি ধাইসুকে নিজের বাড়িতে নিয়ে আসে, - যে মেয়েটির ধাইসুকে খুব পরিচিত বলে মনে হয়।
- এরপর দিনের পর দিন ধাইসু ও সেই মেয়েটির- যার নাম মিডো এর সম্পর্ক গভীর হতে থাকে। আর আস্তে আস্তে এরা একে - অপরকে ভালোবেসে ফেলে। এবং এদের সম্পর্কটা ভালোবাসার সম্পর্কে পরিণত হয়।
- ধাইসুর সেই 15 বছরের মধ্যে তার জীবনের সব নষ্ট হয়ে যায়। তার স্ত্রীকে কেউ খুন করে । কিন্তু সে তার মেয়েকেও পরে খুজে পায়না।
- তাই এখন তার জীবনের লক্ষ্য হল সেই লোকটিকে খুজে বের করা! যার জন্য এসব হয়েছে।
- ধাইসু দিনের পর দিন খোজার পর সেই লোকটির খোঁজ পেয়ে যায়। আর এরপর ধাইসু সেই জায়গায় চলে আসে! , - যেখানে সেই লোকটি থাকে।
- ধাইসু এখানে লোকটিকে দেখতে পেয়ে যায়। লোকটির আসল নাম - লি উু চিন -..
- এখানে লোকটি ধাইসুকে দেখে বলে -
- তোমার কাছে 5 দিন সময় আছে! এর মধ্যে তুমি নিজেই খুজে বের করবে.. যে আমি কেন তোমার সাথে এরকম করেছি । আর যদি তুমি খুজে বের করতে পারো! তাহলে আমি নিজেকে গুলি করে মেরে ফেলবো।
- আর যদি তুমি এর কারণ না বের করতে পারো তাহলে আমি মিডোকে মেরে ফেলবো।
- আর তার কথা শুনে ধাইসু সেখান থেকে চলে যায়। কিন্তু এরপর ধাইসু সেখানে পৌঁছে যায়! যেখানে মিডোকে আটকে রাখা হয়েছে।
- এরপর এদের সেখান থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
- আর তারা এবার এখান থেকে অনেক দুরে চলে যায় । এরপর মিডো ও ধাইসুর সম্পর্ক আরও গভীর হয়ে ওঠে।
- এর কিছুদিন পর ধাইসু ও তার বন্ধু মিলে সেই কারণ টা খোজার চেষ্টা করতে থাকে! যার জন্য ধাইসুকে এত বছর আটকে রাখা হয়েছিল।
- ধাইসু তার পুরোনো স্কুলে যায়.. আর এখানে ধাইসু সেই ছেলেটার বিষয়ে জানতে পারে - যে ধাইসুকে এত বছর ধরে আটকে রেখেছিল।
- ধাইসু তার বন্ধুকে কল করে! আর তার বন্ধু তালে লি উু জিন এর সম্পর্কে সব পুরোনো কথা বলে!
- আর এরপর ধাইসুর সেই সব কথা মনে পরে যায়!!
- যখন ধাইসু এই স্কুলে ছিল, তখন সে লি উূ জিন ও তার বোন কে খুব বাজে অবস্থায় দেখে ফেলেছিল। আর এরপর ধাইসু তাদের দুজনের সম্পর্ক স্কুলে খুব বদনাম ছড়িয়ে দেয়।
- যার জন্য লি উূ জিনের বোন কে সুইসাইড করতে হয়েছিল।
- আর এবার ধাইসু সব বুঝে যায়।
- লি উু জিন তার বোনের মৃত্যুর বদলা নিতেই এসব করেছে!!
- আর এটা বোঝার পর ধাইসু লি উু জিনের কাছে আসে।
- এখানে জিন ধাইসুকে বলে - যাক! তাহলে তোমার সব মনে পরলো!!
- এরপর ধাইসু তাকে বলে যে - তুমি আমাকে বলেছিলে যে আমি সব খুজে বের করতে পারলে তুমি নিজেকে মেরে ফেলবে! তাহলে এখন তুমি সুইসাইড করো।
- জিন তাকে এরপর অনেক কিছু বলে। তার দুঃখ প্রকাশ করে।
- আর এরপর জিন ধাইসু কে একটা অ্যালবাম দেখায়। আর এই অ্যালবামে ধাইসুর পরিবারের ফটো থাকে।
- এখানে ধাইসুর মেয়ের ছোটবেলার ছবি থাকে..
- দেখতে দেখতে ধাইসু তার মেয়ের বড়ো হওয়ার ছবি দেখতে থাকে..আর সব শেষের ছবিটি দেখার পর ধাইসু হতভম্ব হয়ে যায়। আর কষ্ট, ঘেন্না, রাগ নিয়ে লি জিনের ওপর হামলা করে।
-
- আসলে ছবি তে যেই মেয়েটিকে ধাইসু দেখে -সে হল মিডো! আর মিডোই হল ধাইসুর মেয়ে! যাকে ধাইসু তার প্রেমিকা হিসাবে ভালোবাসে। আর তাদের সম্পর্ক আছে।
আসলে লি জিন ধাইসুকে হিপনোসিস করে তার মনে মিডোর জন্য ভালোবাসা তৈরি করে।
- আর মিডো কেও হিপনোটাইস করার পর তার মনেও ধাইসুর জন্য ভালোবাসা ঢুকিয়ে দেয়।
- ধাইসু নিজের রাগে ও কষ্টে নিজের জিভ কেটে ফেলে। ও কান্না করতে করতে তার অবস্থা খারাপ হয়ে যায়।
- ধাইসুর জন্য লি জিন এর বোন সুইসাইড করেছিল! যার কষ্ট লি জিন এত বছর ধরে সহ্য করে আসছে।
- আর আজ ধাইসু তার ভুলের জন্য সারাজীবন কষ্ট সহ্য করবে!!!
-
- আর ধাইসুর এই অবস্থা দেখে লি জিন হাসতে থাকে। আর সেখান থেকে বেরিয়ে যায়।
- কারণ লি জিন তার বদলা নিয়ে নিয়েছে! কারন ধাইসুর জন্য তার বোন সুইসাইড করেছিল! আর তার জন্যই লি জিন আজ এত কষ্ট সহ্য করছে।
- কিন্তু লি জিন যখন লিফটে থাকে.. তখন সে তার বোনের কথা ভাবে.. আর লি জিন তার বোনকে হারানোর দুঃখে নিজেকে গুলি করে দেয়। আর সেও মারা যায়।।
- এই কাহিনিতে লি জিন এমন একজন লোক -যে নিজে ভুল করেছিল! আর তার সেই ভুলে ধাইসু তার ভুল জড়িয়ে ফেলে।
- তাদের এই ভুলের জন্য তাদের অনুতাপ করতে হয়।
- লি জিন ধাইসু কে এমন ভাবে কষ্ট দিয়ে দেয়! যা ধাইসু সারাজীবন ভুলতে পারবে না! সে এমন এক কাজ করেছে! যা তাকে সারাজীবন অনুতাপ করাবে।
-
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন