Cast Away On The Moon - সিনেমার পুরো গল্পটা বাংলাতে পড়ুন খুব সহজেই || বাংলায় হলিউড সিনেমার গল্প।। Bangla Story
Bangla love stories |
CASTWAY ON THE MOON
-ভাবুন!- আপনি এমন একটা জায়গায় আটকে গেছেন, যেখানে আপনার সাথে কথা বলার মত কেউ নেই! আপনি সেখানে পুরো একা.. আপনি আপনার সামনে আধুনিক শহর দেখতে পাচ্ছেন ! কিন্তু সেখানে যেতে পারছেন না! তাহলে তখন আপনি কি করতেন?
- নিশ্চয়ই সেখান থেকে বেরিয়ে আসতে চাইতেন!
- হয়তো সবাই তাই করতো!
- কারণ এটা করাই স্বাভাবিক!
- কিন্তু আজকে এই গল্পটায় এমন একজনের কথা বলবো- যে তার জীবনের অনেক সমস্যার জন্য সুইসাইড করতে যায়... কিন্তু সে মরতে পারে না! প্রকৃতি তাকে এমন একটা জায়গাতে নিয়ে ফেলে! যেখানে কেউ নেই.. শুধুমাত্র সে একা!
- প্রথম প্রথম সে নিজেও সেখান থেকে বেরোতে চায়! কিন্তু যখন সে সেখান থেকে বেরিয়ে আসতে পারে না! তখন সে সেই জায়গা টাকেই তার নিজস্ব দুনিয়া বানিয়ে ফেলে.. আর সে সারাজীবন সেখানেই থাকতে চায়!!
- এই গল্পটা কিম নামের একটি ছেলের। কিমের ওপর প্রায় 210803 ডলার এর লোন রয়েছে । আসলে কিম তার স্বপ্নের জীবন গড়তে গিয়ে এসব লোনের মধ্যে জড়িয়ে পরেছে। সবাই চায় যে তার নিজের বাড়ি হোক !, নিজের গাড়ি হোক !, আর একটা সুন্দর ও সুখের জীবন হোক!.. কিন্তু সবার এই আশা পূরণ হয় না!
- প্রকৃতি বা আমাদের কর্ম যদি সেরকম না হয়..তাহলে হয়তো আমাদের কোনো স্বপ্নই পূরণ হয়না!
- আমরা সেইসব কিছু পাইনা! যা আমরা পেতে চাই..
- কিন্তু কোনো কোনো সময়ে আমরা সেটা ঠিকই পাই! যেটা প্রকৃতি আমাদের দিতে চায়...
- কিমের ওপর প্রায় 210803 ডলারের লোন থাকে.।
- আর এই টাকা তাকে খুব তাড়াতাড়ি শোধ করতে হবে। কিন্তু কিমের কাছে এত টাকা শোধ করার মত টাকা বা উপায়! কোনো টাই নেই..
- তাই কিম সুইসাইড করার কথা ভাবে! এটাই কিমের কাছে একমাএ রাস্তা!
- যদি কিম এসব ঝামেলা থেকে.. আর কিমের এই ফালতু জীবনের কষ্ট থেকে মুক্তি পেতে চায় ! তাহলে তার কাছে সুইসাইড করা ছাড়া আর কোনো উপায়
- নেই...
- কিম অনেক বার চিন্তা ভাবনা করার পর সে সত্যি সুইসাইড করার জন্য একটি ব্রিজের ওপর দাঁড়িয়ে পরে। এখন কিম তার জীবনের এমন একটা অবস্থায় দাঁড়িয়ে আছে! - যেখানে একদিকে তার সেই যন্ত্রণা ও নানান চিন্তায় ভরা কষ্টের জীবন !
- আর একদিকে এমন একটা জীবন!- যেখানে হয়তো কোনো কষ্ট নেই.. কোনো চিন্তা নেই..
- তাকে তার জীবন সম্পর্কেও আর ভাবতে হবে না...
- ব্রিজের ওপর দাঁড়িয়ে কিম এটা ঠিক করতে পারছিল না - যে সে কি করবে....
- হয়তো কিমের মনে এখনো বেচে থাকার সামান্য তম ইচ্ছে আছে! আর সেই ইচ্ছে টাই তাকে মরতে দিচ্ছে না..
- কিন্তু তখনই কিমের কাছে একটি ফোন কল আসে। কল টি সেখান থেকেই আসে - যেখানে কিমের নামে প্রচুর টাকার লোন নেওয়া আছে।
- যখন কিম তার ফোন কল টা রিসিভ করে, - তখন সেই ফোনের ওপারের লোকটি কিমের লোনের সম্পর্কে বলতে শুরু করে... আর শেষে কিম কে তার টাকা তাড়াতাড়ি শোধ করার কথা বলা হয়।
- আর এরপর কিম ঠিক করে নেয়, - যে তাকে এবার কি করতে হবে।
- সে আর এই ঝামেলা নিতে পারবে না! তার কাছে এখন সুইসাইডের পথ টাই সবচাইতে সুখের...
- আর এটা ভাবার পর কিম ব্রিজের ওপর থেকে জলে ঝাপিয়ে পরে....
- কিমের যখন চোখ খোলে, - তখন সে নিজেকে একটি আইল্যান্ড বা ছোট্ট একটা দ্বীপের মধ্যে আবিস্কার করে। হয়তো লেকের জল তাকে এখানে পাঠিয়ে দিয়েছে...
- কিম মরার জন্য জলে ঝাপ দিয়েছিল! কিন্তু তার কপাল খারাপ! তাই কিমের মনের ইচ্ছে টা পূরণ হয় না....
- কিম নিজের ভাগ্যকে দোষ দিতে শুরু করে.. সে বলে - আমার একটা জীবন .. যেখানে না পারছি বেচে থাকতে! আর না পারছি মরে যেতে !!
-
- কিম যেখানে আছে সেখান থেকেই তার শহর দেখা যায়। কিন্তু কিমের কাছে এতটাও শক্তি নেই যে সে এই লেকের জল সাঁতরে ওপারে যাবে। কিম তার শহর থেকে বেশী দুরে না.. কিন্তু তার কাছে সেখানে ফিরে যাওয়া টাও এত সহজ না..
- কিম বেশ কয়েকবার লেকের জলে সাঁতার কাটার চেষ্টা করে! কিন্তু সে সাঁতার জানে না!! তাই যদি কিম সাঁতার কেটে তার শহরে ফেরার কথা ভাবে! তাহলে সেটা বৃথা আশা করা হবে।
- তাই প্রথম দিন তাকে এখানে এভাবেই রাত কাটাতে হয় ।
- পরদিন সকালে কিম একটা জাহাজ দেখতে পায়।
- জাহাজ টা তার দিকেই এগিয়ে আসে.. কিম এটা দেখে খুব খুশি হয়ে যায় । তার মনে হয় যে জাহাজটা হয়তো তাকেই নিতে এসেছে । কিম জাহাজ টাকে দেখে হাত নাড়ায়। জাহাজের একটা লোক কিম কে দেখে! কিন্তু সে যখন কিম কে হাত নাড়াতে দেখে, তখন সেও কিম ক্র দেখে হাত নাড়ায়।
- সে ভাবে যে কিম এখানে ঘুরতে এসেছে। আর তাকে দেখে এমনিতেই হাত নাড়াচ্ছে।
- আর এরপর সেই জাহাজ টি সেখান থেকে বেরিয়ে যায়। কিম কিছুই করতে পারে না।
- তার কাছে এখান থেকে বেরোনোর এই একটাই সুযোগ ছিল ! যা এখন সে হারিয়েছে।
- কিন্তু কিম এখান থেকে বেরোতে চায়! সে চায় কেউ জানো তাকে এখান থেকে বেরোতে সাহায্য করে!
- আর এই আশায় কিম দ্বীপের বালিতে বড়ো বড়ো করে হেল্প - HELP - লিখে রাখে।
- যদি কেউ ওপর থেকে এটা দেখে..তাহলে কেউ না কেউ নিশ্চয়ই কিম কে সাহায্যে করতে এখানে আসবে। আর কিম এখান থেকে বেরোতে পারবে।
- এখন কিম এখন এমন একটা পরিস্থিতিতে রয়েছে- যেখানে তাকে এই জায়গায় - নিজেকে মানিয়ে নিতেই হবে।
- আর কিম সেটাই করে। কারণ সবার আগে তার জীবন। যখন সে মরতে চেয়েও মরতে পারেনি.. তাই সে এখানেই তার জীবন কাটাবে ।।
- এখানে কেউ তার কাছে তার লোনের টাকা চাইতে পারবে না.. আর নাতো তার কাউকে নিয়ে চিন্তা থাকবে।
- আর কিম সেটাই মেনে নেয়। সে নিজেকে এই দ্বীপে মানিয়ে নিতে শুরু করে। প্রথম প্রথম তার এখানে কষ্ট হত ঠিকই । কিন্তু এখন সে নিজেকে পুরোপুরি মানিয়ে নিয়েছে । এখানে সে তার ঘর বানিয়েছে । সেটা হল বাচ্চাদের একটা ডাকবোট।
- হয়তো প্রকৃতি কিমের জন্য এটা রেখে গিয়েছিল।
- কিম আস্তে আস্তে পুরোপুরি এই দ্বীপকে নিজের দুনিয়া বানিয়ে ফেলে। সে এখানেই থাকতে চায়।
- এটা হল কিমের নিজের দুনিয়া! আর কিম তার নিজের দুনিয়াতে বেশ সুখে আছে।
-
- কিন্তু কিমের এই নতুন দুনিয়ায় হয়তো কারোর আসার কথা ছিল। হয়তো এই দুনিয়াতে কিমের থাকার কথা! কিন্তু এখানে হয়তো আরও একজনের নজর পরা বাকি ছিল...
- আর সে হল সারা নামের একটি মেয়ে।।
- সারা এমন একটি মেয়ে - যে নিজের ঘর কেই তার দুনিয়া বানিয়ে নিয়েছে। সারা বাইরের দুনিয়া থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। সে বাইরের দুনিয়ায় যেতে চায়না।
- সারা তার ঘরে থেকেই তার কাজ করে। সে একজন ব্লগার। সারা তার ওয়েবসাইট ও তার রুমের মধ্যেই থাকতে ভালো বাসে ।
- যখন একদিন সারা তার টেলিস্কোপ দিয়ে তার রুমের জানালা খুলে তার শহর দেখতে থাকে, তখন হঠাৎ করে সে সেই দ্বীপটা দেখতে পায়! যেখানে কিম তার নিজের দুনিয়া বানিয়েছে।
- এরপর সারা সেখানে সেই হেল্প - HELP- লেখাটা দেখতে পায়, যেটা কিম লিখেছিল।
- সারা এই লেখাটা দেখার পর ভাবে যে - এটা কোনো এলিয়ন লিখেছে.. তাই সে টেলিস্কোপ দিয়ে সেই দ্বীপ টা খুজতে থাকে! আর এরপর সারা কিম কে দেখতে পায়।
- আর এরপর সারা বুঝতে পারে যে কিম সেখানে আটকে গেছে। কিন্তু এখন সে তার দুনিয়ায় হ্যাপি।
- এরপর সেখানে কিমের আরও কিছুদিন কেটে যায়। কিম এখানে দিব্যি সুখে আছে। তার কোনো কষ্ট বা ঝামেলা নেই।
- আর এইজন্য কিম তার লেখা Help, শব্দটাকে মুছে ফেলে - সেখানে Hii হাই - লিখে রাখে।
- আর এদিকে সারা কিমকে রোজ দেখে। সারা তার ক্যামেরা দিয়ে কিমের অনেক ছবিও তোলে। আর সেই ছবি গুলোর সাথে, কিমের বিষয়ে সারা তার ওয়েবসাইটে লিখতে থাকে।
- কিম এরপর সেখানে একটি ম্যাগি মশলার প্যাকেট হাতে পায়। আর এই ম্যাগি প্যাকেট দেখে তার ম্যাগি খাওয়ার ইচ্ছে জাগে। আর এরপর কিম এক অদ্ভুত কান্ড শুরু করে । কিম এখানে ম্যাগি বানানোর কথা চিন্তা করে.. আর শেষমেশ ম্যাগি বানানোর জন্য সে এই দ্বীপের মাটিতেই চাষ শুরু করে।
- কিম অনেক কষ্টের পর তার গম চাষের জমি তৈরী করে। এখানে শুধু জমি বানালেই হবে না! তার জন্য কিমের শষ্যর দরকার পরবে। কিন্তু কিমের কাছে শষ্যর দানা নেই..
- কিন্তু কিম এখানে ম্যাগি বানিয়েই ছাড়বে! তাই কিম পাখির মল ও বিভিন্ন গাছ থেকে তার শষ্য বের করে নেয়। আর এরপর কিম সেই শষ্য তার জমিতে ছড়িয়ে দেয়।
- কিমের এই পরিশ্রম ও তার এই অদ্ভুত কান্ড দেখে সারা তাকে একটি মেসেজ পাঠানোর কথা ভাবে।
- আর এরপর সারা একটা কাগজে Hello লেখে।
- এরপর সারা এই কাগজের টুকরো একটা কাচের বোতলে করে সেই লেকের জলে ভাসিয়ে দেয়।
- সারা এরপর বাড়িতে চলে আসে। আর এরপর সারা কিমের রিপ্লাই এর অপেক্ষা করতে শুরু করে।
- যখন সেই বোতল টা কিম হাতে পায়.. তখন সেখানে Hello লেখা দেখতে পেয়ে বুঝে যায়! যে তার সামনের বিল্ডিং থেকে তাকে কেউ দেখছে। আর কিম সেই হ্যালোর রিপ্লাই হিসেবে বালিতে HOW R U লিখে দেয়। আর এটা দেখে সারা খুসি হয়ে যায়।
- এরপর সারা কিমের রিপ্লাই হিসেবে তাকে আবার সেই বোতলে ভরে একটি মেসেজ পাঠায়। আর এতে লেখা থাকে - FINE! THANK U.. AND U?
- কিম এই মেসেজ টা পাওয়ার পর সেও এর রিপ্লাই হিসেবে লেখে - FINE! THANK U
- আর এভাবে এদের দুজনের মধ্যে কথাবার্তা চলতে থাকে। সারার জীবন আস্তে আস্তে পাল্টাতে থাকে। সে নিজেকে বলদে ফেলে। সারা কিমকে পছন্দ করতে শুরু করে। আর সবসময় তার সম্পর্কেই ভাবতে ভালো বাসে।
- অন্যদিক কিম যে গমের শষ্য লাগিয়েছিল, তা আস্তে আস্তে বড়ো হয়ে যায়। আর কিম এতদিন ধরে এই দিনটার অপেক্ষা করছিল।
- কিম তার চাষ করা গম থেকে ম্যাগি বানায়..আর তাতে সেই মশলা টা মেশায়! যেটা দেখে সে এই ম্যাগি বানানোর কথা ভেবেছিল।।
- যখন কিম তার বানানো ম্যাগি খেতে শুরু করে..,
- তখন তার চোখে জল চলে আসে!! এই মুহূর্তে তার চোখে জল আসাটাই স্বাভাবিক। কারণ যখন আমাদের কোনো স্বপ্ন পূরণ হয়.. তখন আমাদের চোখে তার খুশির জল আসে।
- আর আজ কিমের চোখেও তাই এসেছে ।
- সারা এই সব তার ঘর থেকে টেলিস্কোপ দিয়ে দেখতে থাকে। কিমকে কাঁদতে দেখে সারা নিজেও কেদেঁ ফেলে। কিন্তু এই কান্না টা তার কাছেও খুশির।
- এর কিছুদিন পর সেই দ্বীপে সরকার থেকে কয়েকজন লোক আসে। আসলে তাদের সেই দ্বীপটা পরিস্কার করতে পাঠানো হয়েছে।
- যখন সেই লোক গুলো সেখানে কিম কে দেখতে পায়! তখন কিমকে তাদের সাথে যেতে বলে। কারণ এটা সরকারি জায়গা! আর তার থেকেও বড়ো কথা হল এখানে কিম ছাড়া অন্য কোনো মানুষ নেই। তাই কিমকে এখান থেকে যেতেই হবে।
- কিন্তু কিম এখান থেকে যেতে চায়না। সে এই লোকগুলোর থেকে পালানোর চেষ্টা করে। কারণ এটা তার দুনিয়া! আর সে তার দুনিয়া ছেড়ে যেতে চায়না..
- কিন্তু কিমকে ধরে ফেলা হয়! আর তাকে এখান থেকে নিয়ে যাওয়া হয়।
-আর এরপর কিমকে একটি বাস স্টপে ছেড়ে দেওয়া হয় । কিম এখানে বসে বাসের জন্য অপেক্ষা করতে শুরু করে...
- যখন কিমকে এখান থেকে নিয়ে যাওয়া হতে থাকে,- তখন সারা তার ঘর থেকে টেলিস্কোপ দিয়েএইসব দেখতে থাকে। সারা বুঝে যায় যে আজ তার কিমের সাথে শেষ দেখা হতে চলেছে। সে হয়তো এরপর আর কোনোদিন কিমকে দেখতে পারবেনা...
- কিন্তু সারা কিমকে ভালোবাসে! আর সে কিমকে হারাতে চায়না!
- তাই সারা তার ঘর থেকে সেই বাস স্টপের দিকে ছুটতে থাকে.. যেখানে কিম বাসের অপেক্ষা করছে।
- সারা দৌড়ে সেখানে পৌঁছায়! এখানে আসার পর সারা কিমকে খুজতে থাকে.. কিন্তু কিম ততক্ষণে বাসের মধ্যে উঠে গেছে!!
-কিম যখন বাসে উঠতে থাকে, তখন সারা কিমকে দেখতে পায়.।
- আর সারা সেই বাসের পেছনে দৌড়াতে শুরু করে।
- কিন্তু বাস তার চেয়ে অনেক দুরে চলে যায়।
- আর সারা এর জন্য কান্নায় ভেঙ্গে পরে....
- কিন্তু এরপরই সিভিল ডিফেন্স ড্রিলের অ্যালার্ম বেজে ওঠে.. যখন এই অ্যালার্ম বাজে তখন শহরের সব কিছু থেমে যায় । কারণ এটাই দেশের নিয়ম!
- সারা দেখে যে - এই অ্যালার্মে সেই বাস টিও থেমে গেছে -যেটাতে কিম রয়েছে..
- আর এটা দেখে সারা সেই বাসের দিকে দৌড়োতে শুরু করে। সারা তার সবটা জোর দিয়ে সেই বাসের দিকে এগিয়ে যায়.. আর কিছুক্ষণের মধ্যেই সারা সেই বাসের ভেতরে উঠে পরে।
- আর যখন সারা বাসের ভেতরে ঢোকে - তখন কিম কে দেখতে পেয়ে তার চোখে জল চলে আসে..
- সারা কিম কে দেখে বলে, Hi, I'm sara!
- আর কিম সারাকে দেখে তার জীবনে বেচে থাকার নতুন আশা খুজে পায়।
- আর এরপর কিম সারার হাত ধরে ফেলে।।
- আর এভাবেই সারা ও কিমের নতুন জীবনের সুচনা হয়!!!
-
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন